Hyperhidrosis: অসময়ে দর দর করে ঘামছেন ? অস্বাভাবিক ঘামকে কিন্তু উপেক্ষা করবেন না

।। প্রথম কলকাতা ।।

Hyperhidrosis: কাঠফাটা রোদে বাইরে বেরোলে ঘাম হওয়া যেমন অস্বাভাবিক নয়, তেমনই তীব্র গরমে ঘরে বসে ঘেমে-নেয়ে একাকার হয়ে যাওয়াও খুবই স্বাভাবিক বিষয়। তবে যদি কোন ব্যক্তি ঘরের মধ্যে থেকে ফ্যানের হাওয়া খেয়েও ঘামেন অথবা শীতকালেও ঘেমে (Hydrosis) ওঠেন কিংবা খেতে বসে দর দর করে ঘাম ঝরতে থাকে তাহলে বুঝতে হবে ব্যাপারটা স্বাভাবিক নয় । যদিও প্রত্যেকটি মানুষের ঘাম হওয়ার ধরন এবং পরিমাণ আলাদা রকমের হয়। কাজেই অধিকাংশ মানুষই এই ঘেমে যাওয়ার বিষয়টিকে নিয়ে বিশেষ মাথা ঘামাতে চান না।

আসলে আমাদের শরীরে যা ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া চলে তাঁর প্রত্যেকটাই আমাদের স্বাস্থ্যের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে। ঘাম আমাদের শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে কাজে লাগে । কারণ এই ঘামের মাধ্যমেই শরীরের মধ্যে থাকা অতিরিক্ত জল এবং খনিজ পদার্থ (Water and Minerals) বেরিয়ে যায়। কাজেই শরীর আমাদের ঠান্ডা হয়। তাই ঘাম যে উপকার করে না একথা বলা যায় না। ঘামের মাধ্যমে মানবদেহের বেশ কিছু উপকার হয়। চলুন জানা যাক সেইগুলি।

কোন কোন ক্ষেত্রে ঘাম ক্ষতিকারক হতে পারে ?

যদি কোন মহিলা অন্তঃসত্ত্বা থাকেন এবং তিনি অসময়ে বিনা কারণে দর দর করে ঘামতে থাকেন তাহলে সেটি চিন্তা করার মতো বিষয়। এছাড়াও একজন ব্যক্তি যিনি দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিসে ভুগছেন অথবা শরীরের থাইরয়েড বাসা বেঁধেছে তাদের জন্য অতিরিক্ত ঘাম ভালো নয়। লিউকিমিয়া ক্যানসার, আর্থারাইটিসের সমস্যা থাকলে বেশি ঘামকে উপেক্ষা করা উচিত নয়। এমনকি চিকিৎসকরা বলে থাকেন মহিলাদের ঋতুবন্ধের সময় যদি অতিরিক্ত ঘাম দেখা দেয় তাহলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

Exit mobile version