Bajrangbali photo: জানেন বাড়ির কোন দিকে রাখবেন বজরংবলীর ছবি? না মানলে বড় বিপদ

।। প্রথম কলকাতা ।।

 

Bajrangbali photo: জানেন বাড়ির কোন দিকে রাখবেন বজরংবলীর ছবি? যেখানে সেখানে রাখলে আপনার জীবনে সর্বনাশ নেমে আসতে পারে। বজরংবলীকে ঘরে রাখতে চাইলে মানতে হবে বিশেষ কিছু নিয়ম। মূর্তি থাকলে ঘরের এই দিকে রাখুন। বাড়িতে ছবি রাখা ঠিক না ভুল ?ছোট ছোট ঘটনা ভুল করতে করতেই বড় বিপদ হয়ে যাবে। বজরংবলীকে তুষ্ট করা সহজ কথা নয়। আপনার সুখের দিন আসবে যদি এই নিয়মগুলো মেনে চলেন।

 

দিন ভীষণ খারাপ যাচ্ছে? ব্যবসায় লাভের মুখ দেখছেন না? বজরংবলীর মূর্তি ভুলেও বাড়ির বেডরুমে রাখবেন না। যে ঘরে শোবেন, সেই ঘরে যেন এই দেবমূর্তি না রাখা হয়।
এতে বহু বাস্তুদোষ তৈরি হয়। প্রবেশদ্বারের ওপর ছবি লাগাতে পারেন। এ ছাড়া এমন জায়গায় এই ছবি লাগাতে পারেন যেখানে সকলের নজর পড়ে। এমন করলে পরিবারে কোনও খারাপ শক্তি প্রবেশ করবে না। উন্নতির পথে সমস্ত বাধাদূর হয় এবং ধন, সম্পত্তি বাড়তেই থাকে।

 

বাড়ির বৈঠকখানায় রাম দরবারের ছবি লাগান। যেখানে হনুমান রামের পাদদেশে বসে রয়েছেন। এ ছাড়া বৈঠক খানায় পঞ্চমুখী হনুমান বা পর্বত তুলে রাখা বজরংবলীর ছবি লাগাতে পারেন। ছবি বা মূর্তি স্থাপন করবেন সেখানে যেন এক ফোঁটাও নোংরা না থাকে। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, হনুমানজির ছবি বা মূর্তি কখনও ভুলে সিঁড়ির নীচে
রান্নাঘরে বা অন্য কোনও অপবিত্র জায়গায় রাখা উচিত নয়।

 

বজরঙ্গবলীকে স্মরণ করলেই সকল প্রকার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু পণ্ডিতরা বলছেন গৃহস্থের কল্যাণে ঘরে রাখা দরকার হনুমানের পঞ্চমুখী ছবি। ভুলেও বাড়িতে হনুমানজির লঙ্কা দহনের ছবি রাখবেন না। এমন ছবিতে বাড়ুতে শুভ প্রভাব পড়ে না বলে মনে করা হয়।

 

শ্রীরামের পরম ভক্ত হলেন হনুমান। বলা হয়ে থাকে বাল্মীকি রামায়ন রচনা করার আগেই রামায়ন রচনা করেছিলেন হনুমান। একে বলা হয় হনুমাদ রামায়ন। বলা হয়ে থাকে লংকায় রাবণ বধের পরে রাম সীতা লক্ষ্মণ যখন অযোধ্যায় ফিরে আসেন, তখন হনুমান হিমালয়ে চলে যান। সেখানে পাহাড়ের গায়ে নিজের নখ দিয়ে হনুমান রামায়ন রচনা করেন তিনি।

 

রামভক্ত তিনি। তাঁর ভক্তদের প্রতি দয়ায় তিনি জীবনকে সুখে ভরিয়ে দিতে পারেন। যেখানে বজরঙ্গবলী যদি সদয় হন, সেখানে সম্পদের ভাণ্ডার কখনো শূন্য হয় না। কিন্তু তাঁর পুজোয় সামান্য ভুল বড় ঝামেলা ডেকে আনতে পারে। যাদের ভক্তিবোধ আছে তাদের কোনও বিশেষ দিনের প্রয়োজন হয় না। প্রকৃত ভক্তরা প্রতিদিন ও প্রতি মুহূর্তে তাঁর আরাধ্য দেবতার প্রতি নিবেদিত থাকেন।

 

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

 

Exit mobile version