।। প্রথম কলকাতা ।।
পিওকে নিয়ে মোদী শুনবেন না আমেরিকার কোনও কথা। পাকিস্তানের লাস্ট চেষ্টা দাহা ফেল মুখ থুবড়ে পড়ল ইসলামাবাদকে একা করে পাল্টি খেলেন বাইডেনও।২০২৪র আগেই হবে বড় খেলা ইসলামাবাদ বুঝে গেছে। ১৫ অগাস্টের আগেই উথালপাতাল পাকিস্তানে। মোদী সঙ্গে বাইডেনের এত আলোচনার পরও কি পাক অধিকৃত কাশ্মীর নিয়ে আমেরিকা আবারও নাক গলালো। আমেরিকাই ইসলামাবাদের শেষ ভরসা পিওকে নিয়ে, কিন্তু গোটা খেলাটাই যেন উল্টে গেল রাতারাতি।
কূটনৈতিক মহল বলছে মাত্র কটা মাসে পাকিস্তানে কাশ্মীর নিয়ে কম কথা হচ্ছে তার বদলে মেন টপিক পিওকে। ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হোক বা বিদেশমন্ত্রী বা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এখন দেশ নিয়ে বক্তব্য রাখলেই বুক ঢিপঢিপ শুরু হয়ে যায় পাকিস্তানের। তবে যে ভুল ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্র করেছে এবার হয়ত সেটা রিপিট হবে না। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বদলে যায় বা প্রেসিডেন্ট বদলে যাবে। কিন্তু নরেন্দ্র মোদী বন্ধুত্বের যে ছাপ ফেলেছেন তা শেষ হবে না এত জলদি। পাকিস্তান সংবাদমাধ্যম প্রশ্ন তুলছে পিওকে নিয়ে আমেরিকা কি কোনও স্টেপ নেবে না।
২০২২ সালের রিপোর্ট বলছে পাক অধিকৃত কাশ্মীর পরিদর্শনে গিয়েছিলেন মার্কিন প্রতিনিধি ডোনাল্ড ব্লম। যা নিয়ে রীতিমত প্রতিবাদ জানিয়েছিল দিল্লি। একবছরে বদলে গেছে সম্পর্কের অনেক ইকুয়েশনই৷ মোদ্দা কথা পিওকে নিয়ে কোনও দেশের কথা কানে তুলবেন না নরেন্দ্র মোদী। তা বিশ্বের শক্তিধর আঙ্কেল স্যামের দেশ আমেরিকাই হোক বা অন্য কেউ। এখানেই রীতিমত মাথাব্যাথা বাড়ছে পাকিস্তানের। রাওয়ালপিন্ডি থিঙ্ক ট্যাঙ্করা বলছেন আর তো বেশিদিন সময় নেই। ২০২৪ সাল এই এল বলে তার আগেই পিওকে নিয়ে ভারত বড় কোনও স্টেপ নিলে ইসলামাবাদ কী প্রতিরক্ষা বা কূটনীতিতে কোনও ধরণের প্রস্তুতি করে রেখেছে আদৌ।
এমনকি তাদের এটাও দাবি পাকিস্তানে এমন অবস্থাই নেই যে ভারতের সামনাসামনি বলে চোখে চোখ রেখে পাকিস্তান কথা বলতে পারে। অবশ্য দিল্লি যে কথা বলার প্রশ্নেই যাবে না সেটাও ঘুরপথে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে পাকিস্তান বুঝে গেছে এবার আমেরিকা যাই করবে ভারতের ইশারাতেই করবে। যার ফলে শাহবাজ শরিফের কথা বার্তার প্রস্তাব নিয়ে রীতিমত ব্যঙ্গ করছেন পাকিস্তানিরাই৷
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম