Raisin Side effects: শরীর গরম রাখতে খাচ্ছেন কিশমিশ ? একটু বেশি হলেই কিন্তু হিতে বিপরীত

।। প্রথম কলকাতা ।।

Raisin Side effects: ড্রাই ফ্রুট হিসেবে কিশমিশকে অনেকেই বেশ পছন্দ করেন। যেহেতু এর স্বাদ মিষ্টি তাই শুধু শুধু কিশমিশ খেতে ভালোবাসেন বহু মানুষ। এছাড়াও কিশমিশের ব্যবহার করা হয় পায়েস, চাটনি, মিষ্টি তৈরি অথবা অন্য বিভিন্ন ধরনের খাবারে। অনেকে আবার কাজু-কিশমিশ একসাথে খেতে দারুন ভালোবাসেন। কিশমিশ খাওয়া শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ভালো। এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। শীতকালে যদি শরীর গরম রাখতে হয় তাহলে ড্রাই ফ্রুট খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে চিকিৎসকরা। সেক্ষেত্রে কিশমিশ খাওয়া যেতেই পারে।

কিন্তু অনেকেই আছেন যারা মাত্রাতিরিক্ত কিশমিশ খেয়ে ফেলেন। তাদেরকে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ পর্যাপ্ত পরিমাণের বেশি কিশমিশ শরীরের জন্য ভীষণভাবে ক্ষতি করতে পারে। এমন কিছু রোগ রয়েছে যেগুলিতে কিশমিশ খানিকটা বিষের মতো কাজ করে। তাই সেই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদেরকে কিশমিশ থেকে দূরত্ব বজায় রেখে চলতে হবে। শীতকালে অনেকেই কাজু কিশমিশ খাওয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দেন। অতিরিক্ত পরিমাণে কিশমিশ খেলে কী কী ক্ষতি হতে পারে আপনার শরীরে ? জানতে হলে শেষ পর্যন্ত পড়ে ফেলুন প্রতিবেদনটি।

কাদের জন্য বিষের সমান কিশমিশ ?

পূর্বেই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, কিছু কিছু এমন রোগ আছে যাতে কিশমিশ খাওয়া একেবারেই সঠিক নয় বলে মনে করা হয়। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, কারও যদি ব্লাড সুগার হয়ে থাকে তাহলে তাঁর কিশমিশ না খাওয়াই শ্রেয়। স্থূলতায় ভুগছেন এমন ব্যাক্তিরাও কিশমিশ থেকে দূরে থাকুন। বমি জ্বর ডায়রিয়া এই সমস্ত শারীরিক অসুস্থতায় আঙুর এবং কিশমিশ খাওয়া উচিত নয়। তবে আপনি যদি শারীরিক সুস্থতার জন্য কিসমিস খেতে চান তাহলে প্রতিদিন তিন থেকে চারটি কিশমিশ যথেষ্ট। এতে উপস্থিত ফাইবার আপনার পাকস্থলীর পরিপাকতন্ত্র ঠিক রাখতে সাহায্য করবে।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

Exit mobile version