৪৭ এ হাতে চাঁদ পাবে ভারত ? ভারতের অর্থনীতিতে ট্যুইস্ট! বুক ঠুকে বড় গ্যারান্টি মোদীর

।। প্রথম কলকাতা ।।

বিশ্ব বলছে, নরেন্দ্র মোদীর দম আছে। ভারতের অর্থনীতি নিয়ে বুক ঠুকে কোন ভবিষ্যৎবাণী করলেন প্রধানমন্ত্রী? জি ২০-র আগে বড় কথা বলে দিলেন। দামী সম্পদ ভারতের হাতে, কাজে লাগালেই হাতে চাঁদ পাবে। ৪৭-এ বড় কিছু ঘটবে। মোদীর গ্যারান্টি নিয়ে দেশজুড়ে তোলপাড়। ইন্ডিয়ান ইকোনমিতে কি ঘটছে জানাটা আপনার দরকার। স্বাধীনতার ১০০ বছর পূর্তিতেই এক্সাম্পেল হয়ে উঠবে ভারত।

রোডম্যাপ কথাটা নিশ্চয়ই শুনেছেন। কিন্তু ভেবে দেখেছেন ভারত কিনা গোটা বিশ্বের কাছে ভবিষ্যতের রোড ম্যাপ হয়ে উঠছে গ্রাফটা দেখুন। সাধেই কী দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী চূড়ান্ত কনফিডেন্ট? বলেই দিচ্ছেন, বিশ্বের সেরা তিন অর্থনৈতিক দেশের মধ্যে নাম থাকবে ভারতের। মনে করে দেখুন চলতি বছরের জুলাইয়েও মোদী স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছিলেন। ক্ষমতায় ফিরে দেশের অর্থনীতিকে ৩ নম্বরে নিয়ে যাবেন। বিশ্বের প্রথম ৩ অর্থনীতির অন্যতম হবে ভারত। আর এবার বললেন এখন গোটা বিশ্ব ভারতের দিকনির্দেশনার দিকে তাকিয়ে থাকে। ভারতের কথা, দৃষ্টিভঙ্গি থেকে গোটা বিশ্ব শুধু ধারনা পায় তাই নয়, ভবিষ্যতের রোডম্যাপ হিসেবেও দেখে। ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত উন্নত দেশে পরিণত হবে, দিলেন প্রতিশ্রুতি ও জনসংখ্যার নিরিখে এই মুহূর্তে বিশ্বে একনম্বরে ভারত। এটা কি ভারতের নেগেটিভ পয়েন্ট? এই নিয়ে বিশেষজ্ঞদের ভিন্নমতের মাঝেও দেশের মানবসম্পদ নিয়ে আশার আলো দেখছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

এই মানব সম্পদকে আগামীদিনে কাজে লাগানো সম্ভব হবে বলেই আশা প্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর। ভারতের প্রতি বিশ্বের দৃষ্টিভঙ্গি বদলানোর কারণ হিসেবে একটা মারাত্মক গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট কে হাইলাইট করেছেন। বলেছেন দীর্ঘ সময় ধরে বিশ্ব মনে করছে ভারতে লাখ লাখ মানুষ ক্ষুদার্থ থাকে।  কিন্তু, বর্তমানে তাঁদের দৃষ্টিভঙ্গি বদলে যাচ্ছে। এখন মানুষ মনে করে, ভারত মানে এক বিলিয়ন উচ্চাশা সম্পন্ন হৃদয় এবং দুই বিলিয়ন দক্ষ হাত
যা এগিয়ে যাওয়ার জন্য একটা দেশের কাছে সত্যিই সুবর্ণ সুযোগ। দিল্লির জি২০ সামিটের ঠিক আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর এই বার্তা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। কিন্তু মোদীর গ্যারান্টির সঙ্গে ভারতের অর্থনীতির সামঞ্জস্য কতটা? সেটা জানাও তো ইম্পরট্যান্ট। তাহলে শুনুন বিশেষজ্ঞরা কি বলছেন? ভারত বিশ্ব অর্থনীতিতে কিছু কালের মধ্যেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করতে চলেছে।

আসলে, আমদানী রপ্তানি ব্যবসা, তথ্যপ্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনী ক্ষেত্রে উন্নতি, বেসরকারী ক্ষেত্রে আর্থিক খরচের বহর বাড়ানোর মতো বিষয়গুলো বিবেচনা করে চারিদিকেই বলাবলি হচ্ছে লেখালেখি শুরু হয়ে গেছে,
২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদী ক্ষমতায় আসার পর থেকে ভারতীয় অর্থনীতি চাঙ্গা হয়েছে বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করছেন, মোদী সরকারের পরিশ্রমে এটা সম্ভব হয়েছে। পরিকাঠামো ক্ষেত্রে প্রচুর বিনিয়োগ, জিএসটির মতো ‘ল্যান্ডমার্ক’ সংস্কার, সেইসব মিলিয়েই নরেন্দ্র মোদীর আমলে ভারতের উন্নতির গ্রাফ উর্ধমুখী। আর তাই হয়তো, ভারতীয় অর্থনীতি নিয়ে এতোটা কনফিডেন্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই অনুযায়ী দেখতে গেলে, মোদীর গ্যারান্টি, প্রতিশ্রুতি পূরণ হাওয়া শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

Exit mobile version