Chandrayaan 3 Landing: চাঁদের সেই ছবি পাঠালো চন্দ্রযান-৩। কী আছে সেখানে জানা গেলো। ভারতের দুর্দান্ত সফলতা!

।। প্রথম কলকাতা ।।

Chandrayaan 3 Landing: পাখির পালকের মতো চাঁদে নামার আগে চন্দ্রযান ৩ -র পাঠানো শেষ ছবি কেমন দেখতে? নামার আগে শেষ ছবি দিয়ে ইসরোর বিজ্ঞানীদের কী জানাল চন্দ্রযান ৩? চাঁদের দক্ষিণ মেরুর সেই বিরল ছবি কেমন?ফাঁস হল কোন কোন রহস্য? অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখালেন ISRO-র বিজ্ঞানীরা। চাঁদের পথে যেতে যেতে ছবি তুলতে ভোলেনি চন্দ্রযান। চাঁদের দক্ষিণ মেরুর নানা ছবি ধরা পড়ল চন্দ্রযান ৩-এর ক্যামেরায়। কী কী দেখা গেল জানেন?

গত ২১ অগাস্ট চাঁদের চারটি ছবি শেয়ার করেছিল চন্দ্রযান ৩। ল্যান্ডার হ্যাজারড ডিটেকশন অ্যান্ড অ্যাভডান্স ক্যামেরাতে তা তোলা হয়। চাঁদের কক্ষপথে লাট্টুর মতো পাক খেতে খেতে সেখান থেকে একগুচ্ছ ছবি পাঠায় চন্দ্রযান ৩। চাঁদের গায়ে বড় বড় গর্ত সেই ছবিতে সামনে এসেছে। চাঁদে নামার আগের মুহূর্তে ২৩ অগাস্ট চন্দ্রযান ৩ আরও একটি ছবি পাঠায় সেখানেও দেখা গিয়েছে নানা আকারে গর্তে ভরা চন্দ্রপৃষ্ঠ চাঁদের দক্ষিণ মেরুর সেই ছবি মুগ্ধ হয়ে দেখেছে দেশবাসী এতো কাছে চাঁদ মামা। এতেই শেষ নয় এভাবে চন্দ্রযান ৩ পৃথিবীতে আরও ছবি পাঠাতে থাকবে আর তা পৃথিবীতে বসে বিশ্লেষণ করে দেখবেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা।

চাঁদের দক্ষিণ মেরু নিয়ে সব দেশের এতো আগ্রহ কেন?বিজ্ঞানীরা বলছেন কোটি কোটি বছর ধরে দক্ষিণ মেরু
সূর্যের আলো থেকে বঞ্চিত তার কারণ চাঁদ তার কক্ষপথে সামান্য হেলে থাকে ফলে চাঁদের উত্তর মেরুর তুলনায় দক্ষিণ মেরু অনেক বেশি অন্ধকার এই কারণে হিমশীতল দক্ষিণ মেরুতে বরফ থাকার সম্ভাবনা বেশি। আর বরফ মানেই জল। জল মানেই হাইড্রজেন ও অক্সিজেন। এখান থেকে লাভ হবে দুটো। এই হাইড্রজেন ব্যবহার করা যেতে পারে জ্বালানি হিসেবে।আর অক্সিজেন শ্বাস নিতে সাহায্য করবে। আগামী দিনে কে বলতে পারে চাঁদে বসেই হয়তো গবেষণা করবে মানুষ।

ভারতের অনান্য দেশের থেকে অনেক উন্নত বিজ্ঞান গবেষণায়। তা আর একবার প্রমাণ করল চন্দ্রযান ৩।
বিশ্বের অন্য দেশের উপর আর সত্যিই নির্ভর করার প্রয়োজনীয়তা নেই ভারতের। সে একাই একশো।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

Exit mobile version