।। প্রথম কলকাতা ।।
Weather Update: ১০ ঘন্টাতেই হুহু করে পারাপতন? মাইনাসে নামবে তাপমাত্রা? কনকনে শীতের ভয়ানক চক্রব্যূহ, বাংলার কোন কোন জেলায় শৈত্য প্রবাহের দাপট? দিওয়ালির আগেই জাঁকিয়ে শীত? “এল নিনো” র ঝটকা সামলাতে পারবে তো বাংলা? জানুন আবহাওয়ার বড় আপডেট। ৪ ঠা নভেম্বরের পর ১৮০ ডিগ্রি অ্যাঙ্গেলে ঘুরে যাবে আবহাওয়া। আন্দাজ নেই কি ঘটতে যাচ্ছে। হু হু করে নামবে তাপমাত্রা। জকিয়ে শীত পরবে বাংলায়। রবিবারের পরের তিন দিনে তাপমাত্রা ২-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমার পূর্বাভাস। ৫ থেকে ৯ নভেম্বর পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গে ঝলমলে আকাশ৷ আর আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে৷ ফলে, মঙ্গলবার থেকে পুরোপুরি শীতের আমেজ ফিল করবে বাংলা।
রাজ্যে যেহেতু উত্তর-পূর্ব দিক থেকে আর্দ্র বাতাস প্রবেশ ঢুকছে ফলে রাতের তাপমাত্রা যে অনেকটাই কমবে সেটা আগেই জানিয়েছিল হাওয়া অফিস! পশ্চিমের জেলাগুলোতে তো তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে যাওয়ারও সম্ভাবনা থাকছে। অতএব আগামী কয়েক দিনে তাপমাত্রার পতন যথেষ্ট চোখে পড়বে। অস্বস্তি কমবে। রবিবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় বৃষ্টি চলেছে। শীতের হাল্কা আমেজের পাশাপাশি বৃষ্টির জন্য স্যাঁৎস্যাঁতে ভাব থাকছে৷ তবে পুরোপুরি ভাবে এখনই আসছে না শীত৷ এবছরের কনকনে শীতে বড় ব্যারিকেড যে এল নিনো সেটা কিন্তু আগেই জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। দিল্লির মৌসম ভবন ২০২৩-কে ‘এল নিনো’ বছর হিসেবে চিহ্নিত করেছে। কী ঘটতে পারে?
শীত তার চিরাচরিত নির্ধারিত সময়ের থেকে দেরিতে আসতে পারে। পরিচিত জাঁকিয়ে শীত এবছর অধরা থাকতে পারে। বা মাত্র কয়েকদিনের জন্য শীতের আমেজ দিয়ে তড়িঘড়ি বিদায় নিতে পারে। আলাদা করে উষ্ণ নভেম্বর বা ডিসেম্বর নয়। এবার গোটা শীতের মরশুম এল নিনো এফেক্ট এর জেরে তার স্বাভাবিক ছন্দ হারাতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে ফর্মুলা বদলালে ঘটতে পারে এর উল্টোটা। মানে হিন্দুকুশ পর্বতমালা থেকে ভারতে প্রবেশ করা তীব্র উত্তুরে হাওয়া যদি সময় বিশেষে এল নিনো ফ্যাক্টরের থেকে বেশি প্রভাবশালী বা শক্তিশালী হয়ে ওঠে, তাহলে সাময়িকভাবে এলনিনো এফেক্ট কাজ করার ক্ষমতা হারাবে। তাই ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহের আগে এই বিষয়ে বেশি কিছু বলা কঠিন।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম