China-Russia: খেলা শেষ যুক্তরাষ্ট্রর ! মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে চীন-রাশিয়া

।। প্রথম কলকাতা ।।

 

China-Russia: অদূর ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রকে এক্কেবারে শেষ করে দিতে উঠে পড়ে লেগেছে চীন রাশিয়া। এই দুই শক্তিধর দেশ যা প্ল্যানিং করছে, তাতে কুপোকাত করে দিতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের মতো শক্তিধর দেশকে। আর মোড়লগিরি নয়, এবার যুক্তরাষ্ট্রের দিন শেষ হয়ে আসার পালা। অদূর ভবিষ্যতের জন্য সেই প্ল্যানই করছে চীনা রাশিয়া। কাছে টানার চেষ্টা করছে ভারত ইরানের মত দেশগুলোকে। হয়ত এমন একটা দিন আসবে, যখন চীন রাশিয়ার ক্ষমতা যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় অনেকটাই বেড়ে যাবে। মূল অস্ত্র মুসলিম বিশ্ব। ‘বিগ ফিশ’ ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে একাট্টা হচ্ছে উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলো। চীনা রাশিয়া যেন প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, যুক্তরাষ্ট্রকে বাজিমাত করবেই। সাহায্য চাইছে ইসলামপন্থীদের। পাশে পাবে তো? অর্থনৈতিক সামরিক কিংবা ভূ রাজনৈতিক কৌশলে, কীভাবে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পরিকল্পনা করছে? যুক্তরাষ্ট্রের শেষ পরিণতিটা ঠিক কেমন হবে? চলুন স্টেপ বাই স্টেপ জেনে নেওয়া যাক।

চীন-রাশিয়ার দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে মাত যুক্তরাষ্ট্র

যুক্তরাষ্ট্রকে থামাতে চীন রাশিয়ার জোটের ভীষণ দরকার। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর বদলে গিয়েছে ভূ রাজনীতি আর অর্থনীতির গতি। রাশিয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা এলে, চীন সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছে। আরো ঘনীভূত হয়েছে দুই দেশের রাজনৈতিক আর অর্থনৈতিক সম্পর্ক। রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে দুই দেশের মধ্যেকার বাণিজ্য। রাশিয়া চীন থেকে কিনছে গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম, বিনিময়ে চীনের ক্রেতারা ব্যবহার করছে কম মূল্যে রাশিয়ার তেল। চীন এখন রাশিয়ার বড় অর্থনৈতিক অংশীদার। গত বছর দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য পৌঁছে গিয়েছে ২৪ হাজার কোটি ডলারে।

 

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কৌশল চুরি, চীনের ভয়ঙ্কর প্ল্যান

যদি সামরিক শক্তির বিচার করা হয়, তাহলে চীনের উপরে কিন্তু আছে যুক্তরাষ্ট্র আর রাশিয়া। যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলা করতে বহুদিন আগেই রাশিয়াকে পাশে পেয়েছে চীন। এবার পশ্চিমাদেরই কৌশল চুরি করে নিচ্ছে বেজিং। চীনের এই কৌশল মরণবান হতে পারে পশ্চিমাদের জন্য। চীনের পাইলটদের দক্ষতা আর কারিগরি সক্ষমতা বাড়াতে, পশ্চিমে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত পাইলটদের ভাড়া করে আনছে। উদ্দেশ্য একটাই, নিজের দেশের পাইলটদের পশ্চিমাদের মতোই শক্তিশালী করে তোলা। পশ্চিমা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এই পাইলটরা খুব সহজেই চীনের সামরিক কর্মকর্তাদের শিখিয়ে দেবেন, এয়ার কমব্যাট কৌশল থেকে শুরু করে এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ারে কিভাবে অবতরণ করা যায়, সবকিছু। যখন পশ্চিমাদের সঙ্গে সামনাসামনি যুদ্ধ হবে, তখন পশ্চিমাদের যুদ্ধ কৌশল জেনে যাবে চীন রাশিয়া। সেই কৌশল সামাল দেওয়ার টেকনিকটাও কিন্তু এদের জানা থাকবে।

 

একদিকে যুক্তরাষ্ট্র, অপরদিকে এক ঝাঁক দেশ, বাঁধবে জোর টক্কর

গোটা বিশ্বে যারা যুক্তরাষ্ট্রের মোড়লগিরিকে পছন্দ করে না, তারা কিন্তু ধীরে ধীরে চীন রাশিয়ার জোটের প্রতি ঝুঁকছে। লক্ষ্য একটাই, জোটবদ্ধ হয়ে পশ্চিমা নিয়ন্ত্রিত অর্থনৈতিক ব্যবস্থার দিকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেওয়া। যেখানে নেতৃত্ব দিচ্ছে চীন আর রাশিয়া। মতাদর্শ গত জায়গা থেকে ভিন্নতা থাকলেও শুধুমাত্র পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য তারা সামিল হচ্ছে একসাথে। ইতিমধ্যেই উদীয়মান অর্থনীতির জোট ব্রিকসে মালয়েশিয়া যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে। যেভাবে বিশ্ব অর্থনীতিতে পশ্চিমারা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে ব্রিকস সদস্য বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে ব্রিকসের সদস্য হয়েছে সৌদি আরব, ইরান, ইথিওপিয়া, মিশর এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত। শুধু তাই নয়, আরো অন্তত ৪০ টি দেশ ব্রিকসের সদস্য হতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আর এই উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলো চীন রাশিয়ার বলয়ে ঢুকে যাওয়ায়, বেশ চাপে যুক্তরাষ্ট্র।

 

ভারত আর ইরানকে দলে টানার চেষ্টা, দ্বিগুণ শক্তি পাচ্ছে চীন-রাশিয়ার জোট

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিতে, যুক্তরাষ্ট্রকে কোনঠাসা করতে চীন আর রাশিয়া কিন্তু ভারতকেও নিজেদের দলে টানার চেষ্টা করছে। দেখুন, গোটা বিশ্বে ভারতের ভালো ভাবমূর্তি রয়েছে। শুধু পশ্চিমারা নয়, মধ্যপ্রাচ্যের মিশর, সৌদি আরব, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো মুসলিম দেশের সঙ্গেও ভারতের বেশ ভালই সম্পর্ক। রাজনৈতিক স্বার্থে বৈশ্বিক নেতৃত্ব হয়ে ওটা ভারতকে কাছে টানা এখন চীন রাশিয়ার জন্য অনেকটাই লাভের। কারণ একটাই, বিশ্বব্যবস্থা এগোচ্ছে বহুমুখীতার দিকে। সেখানে কোন একক দেশ নয়, ক্ষমতা থাকবে বহু দেশ আর অঞ্চলের হাতে। মার্কিন সাম্রাজ্য যে দুর্বল হয়ে পড়ছে, তা বলাই বাহুল্য। যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বর্তমানে বড় হুমকি, ডলারের আধিপত্যের অবসান। অপরদিকে উত্থান ঘটছে চীনের। মার্কিনিরা যে সর্বশ্রেষ্ঠ জাতি, সেই বুলি কিন্তু আর ধোপে টিকছে না। অর্থাৎ তাদের সাম্রাজ্যবাদের সময় ফুরিয়ে আসছে। সেই জায়গাটা নিতেই তো চীন রাশিয়া হাত মিলিয়েছে। সেখানে কাছে টানছে ভারতকেও।

 

ভারতের পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যে সুপার পাওয়ার হিসেবে পরিচিত ইরানকেও যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে দাঁড় করাতে চাইছে চীন আর রাশিয়া। না, এই জোটটা আনুষ্ঠানিক ভাবে হয়নি। কিন্তু ইতিমধ্যেই ইরান নিজেদের সীমানা এবং আশেপাশে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব খর্ব করতে বেশ তৎপর। যোগাযোগ, সহযোগিতা এবং সমন্বয় বাড়িয়ে চলেছে অন্যান্য দেশগুলোর সঙ্গে। অর্থনৈতিক কূটনৈতিক ছাপিয়ে রাশিয়া আর ইরানের সম্পর্কের এখন প্রধান ভিত্তিটাই সামরিক সহযোগিতা। ইরানের সাথে চীনেরও যথেষ্ট কৌশলগত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের হুমকি অগ্রাহ্য করে, প্রায় এক দশক ধরে প্রকাশ্যে, কখনো বা গোপনে দুই হাতে ইরানের জ্বালানি তেল কিনে চলেছে চীন। কয়েক বছর আগে, এই দুই দেশ সহযোগিতার চুক্তিও করে ফেলেছে। আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকদের একাংশের মতে, রাশিয়া চীন ইরানের সমন্বয়ে তৈরি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র বিরোধী এক ত্রিদেশীয় অক্ষ শক্তি।

 

এই তিনটি দেশ যেমন একদিকে নিজেদের মধ্যে দ্বিপক্ষীয়ভাবে আরো ঘনিষ্ঠ হচ্ছে, তেমনি গুরুত্বপূর্ণ ভূ রাজনৈতিক ইস্যুতে কথা বলছে একই সুরে। একে অন্যের পাশে দাঁড়াচ্ছে। নীতির সমন্বয় করছে। যদি ইরান আর রাশিয়ার কথা বলা হয়, সেখানে কিন্তু আদর্শগত আর ইতিহাস বিবেচনা করলে তফাৎ অনেকটা। এই দুই দেশের ঘনিষ্ঠতা কিছুটা বিস্ময়করও। শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রকে কোণঠাসা করতে, আর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা থেকে বাঁচতে, ইরান রাশিয়ার এত মাখোমাখো ভাব।। শুধু তাই নয়, যুক্তরাষ্ট্রের যে গ্লোবাল নেভিগেশন স্যাটেলাইট অর্থাৎ জিপিএস ব্যবস্থা রয়েছে, তার উপর নির্ভরতা কমানোর চেষ্টা করছে চীন রাশিয়া। সেই চেষ্টায় শামিল করেছে ইরানকে। জল যখন এতদূর গড়িয়েছে, তখন কিন্তু ভালো চোখে দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র। চীন রাশিয়ার সম্প্রসারিত জোট এখন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বড় অশনি সংকেত। শুধু সামরিক অর্থনৈতিক কিংবা ভূ রাজনৈতিকগত দিক নয়, বরং প্রযুক্তিগত দিক থেকেও যুক্তরাষ্ট্রকে মাত দিতে উঠে পড়ে লেগেছে দেশগুলো।

 

আসলে কি বলুন তো, বশ্যতা আদায়ে যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞার মতো যে বৈদেশিক নীতি ব্যবহার করছে, তাতে বহু দেশ ক্ষুব্ধ। তারা যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রাসি নীতিকে আর মানতে চাইছে না। মাতব্বরি ফলানো টা পছন্দ করছে না। তাই চীন রাশিয়া একটা প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হয়ে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বিশ্ব ব্যবস্থাকে চাপে ফেলতে চাইছে। এই দুই দেশ বিশ্বের অন্যান্য শক্তিধর গুলোকে নিজেদের দলের সামিল করতে চাইছে। যাতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে করা তাদের লড়াইটা খুব সহজে জেতা যায়।

 

মূল টার্গেট মুসলিম বিশ্ব, যুক্তরাষ্ট্র জিততে পারবে তো?

এমত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যে হাত গুটিয়ে বসে থাকবে, এমনটা ভাবা এক্কেবারে ভুল। যে দেশটা দশকের পর দশক গোটা বিশ্বে মোড়লগিরি ফলিয়ে এসেছে, তাকে দমানো খুব একটা সহজ ব্যাপার হবে না। তাহলে চীন রাশিয়াকে ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের সামনে একটাই রাস্তা খোলা। তা হল ইসলামপন্থীদের সঙ্গে মিত্রতা গড়া। কিন্তু সেটা কী করবে? লক্ষণীয় ব্যাপার, যুক্তরাষ্ট্র বহুদিন ধরেই মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম প্রধান দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক মজবুত করতে চেষ্টা চালাচ্ছে। সৌদি আরবের সঙ্গে তো বেশ ভালোই সম্পর্ক।। আর মধ্যপ্রাচ্যে সৌদির দাপট ঠিক কতটা তা তো জানেনই। চীন রাশিয়ার জোটের বিরুদ্ধে পশ্চিমারা কাজে লাগাতে পারে মুসলিম বিশ্বকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরাক সিরিয়া আফগানিস্তান থেকে সরে আসার সময় কিন্তু তার কৌশল ধীরে ধীরে পরিবর্তন করে ফেলেছে। বরং ফিরে যাচ্ছে সেই পুরনো পথেই। কূটনৈতিক মহলের গুঞ্জন বলছে, একটা সময় সন্ত্রাসী জঙ্গি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র যাদের চিহ্নিত করে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, আবার তাদের সঙ্গেই গাঁটছড়া বাঁধতে পারে। এই সম্ভাবনাটা একেবারেই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। আপাতত চীন রাশিয়ার জোটকে আটকাতে যুক্তরাষ্ট্রের সামনে ভালো কোন অপশনও নেই। যুক্তরাষ্ট্র এখন কাজ করছে দুটি ফ্রন্টে। একটা রাশিয়াকে নিজের সীমার মধ্যে বেঁধে ফেলা, অপরদিকে চীনের প্রভাব কমানো। ইতিমধ্যেই কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র তালেবানের সঙ্গে শান্তি চুক্তি করে ফেলেছে। এই শান্তি চুক্তি অন্য ইসলামপন্থীদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রকে ঘনিষ্ঠ হতে সাহায্য করবে।। শুধু তাই নয়, এই অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে রাশিয়ার বিরুদ্ধে এবং বিভিন্ন দেশে চীনের বাণিজ্য এবং স্থাপনার বিরুদ্ধে।

 

চীনে উইঘুর মুসলিমদের উপর যেভাবে নির্যাতন আর দমন পীড়ন, চলছে তা তো জানেনই। যেটা মুসলিম বিশ্বের কাছে চীনের একটা নেগেটিভ পয়েন্ট। যদি যুক্তরাষ্ট্র এই জায়গাটা কাবু করে ফেলে, ইসলামপন্থীদের গোটা বিশ্বে আলাদা করে জায়গা দেয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তাদের মনোভাব ঘুরে যেতে বেশি দিন সময় লাগবে না। বরং যাদের বিরুদ্ধে এতদিন যুদ্ধ করল, তাদের দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার চেষ্টা করবে। আর সেটা করার চেষ্টাও করছে। ইতিমধ্যেই বাংলাদেশসহ আফ্রিকার বেশ কয়েকটি দেশ এবং প্রতিষ্ঠানের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করছে। যাতে দেশগুলোকে রাশিয়া আর চীনের থেকে সরিয়ে আনতে পারে। আর তার থেকেও বড় কথা কি বলুন তো, যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রনীতিতে কিন্তু কোন চিরস্থায়ী মিত্র বা শত্রু নেই। যুক্তরাষ্ট্র সবার সঙ্গেই কাজ করে। যুক্তরাষ্ট্র যেমন ব্রাদারহুডের সঙ্গে কাজ করেছে, আবার সমর্থন করেছে হোসেন মোবারককেও। একটা সময় ইরাকে সাদ্দাম হোসেনকে আস্কারা দিয়েছে, আবার পরে সেই সাদ্দামের মৃত্যুদণ্ডে মদদ দিয়েছে। যখন যাকে প্রয়োজন তার সঙ্গেই রাজনীতি করে যুক্তরাষ্ট্র। পরাজয় নিশ্চিত জেনে শত্রুর সঙ্গে বন্ধুত্বও করে ফেলতে পারে। যদিও এই পয়েন্টটা নজর রেখেছে চীনা আর রাশিয়া। চীন ইতিমধ্যেই উইঘুর মুসলিমদের মন পেতে চেষ্টা করছে। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গেও আরো জোরদার করছে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক। এখানেও কিন্তু অকেজো হয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত অস্ত্র।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

Exit mobile version