Imran Patel: ধন্য ডাক্তার বটে! বাচ্চারা হেসে হেসে নিচ্ছে ইনজেকশন, উধাও সুঁচের ভয়

।। প্রথম কলকাতা ।।

Imran Patel: ইনি ডক্টর ইমরান প্যাটেল, আমরা তো শুনেছি চিকিৎসক মানেই ভগবান। যাঁর একটা বড় হৃদয়ে থাকে। কিন্তু বন্ধু কজন হয়? সাক্ষাৎ প্রমাণ ইনি। যিনি ব্যথা ছাড়াই শিশুদের ইনজেকশন দেন। আর তার হাতে ইনজেকশন নিয়ে হেসে লুটোপুটি খান শিশুরা। আসলে এই ডক্টর নিজেই শিশু হয়ে যান। তার হাসি, গান, মজার মজার ছড়ায় শিশুদের ভুলিয়ে দেন ইঞ্জেকশনের ব্যথা। শিশুরা তখন ভীষণ কনফিউসড, হাসবে নাকি কাঁদবে! আর তাতেই গায়ের ইনজেকশনের ব্যথা। এর আগেও বহুবার ডক্টর ইমরান প্যাটেল এর ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়া ভাইরাল হয়েছে। ইনস্টাতে প্রায় ৩.৯ মিলিয়ন ফলোয়ার্স। প্রচুর ভিডিওতে মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউজ পান। গলায় যে স্টেথোস্কোপটা রাখেন সেটাও অনেকটা বাচ্চাদের খেলনার মত দেখতে। যতদূর জানা যাচ্ছে, ইনস্টাগ্রামের অ্যাকাউন্ট অনুযায়ী ইনি আমেদাবাদের। বর্তমানে যুক্ত রয়েছেন এশিয়ান চিলড্রেন হসপিটালে সঙ্গে। ইনি মূলত একজন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ।

বহু চিকিৎসককে তো দেখেছেন, কিন্তু শিশুদের মত হয়ে শিশুদের চিকিৎসা করতে কজনকে দেখেছেন?শুধু আমি আপনি কেন, গোটা বিশ্বজুড়ে ইনজেকশন দেখে কম বেশি সবারই ভয় রয়েছে। সে শিশুই হোক, কিংবা প্রাপ্তবয়স্ক। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে রীতিমত বিপ্লব ঘটিয়ে ফেলেছেন ডক্টর ইমরান। চিকিৎসক মহল থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন ইনি সেলিব্রেটি। ইনজেকশন দেন কখনো হাসতে হাসতে, কখনো গান গাইতে গাইতে, আবার কখনো বা মজার কথা বলে। তার এই অনন্য পদ্ধতির জন্য মানুষ তাকে এত ভালবাসে। আসলে ইনি নিজের, শিশুদের এবং শিশুদের বাবা মায়ের মধ্যে গড়ে তুলেছেন এক বিশ্বাস আর স্বাচ্ছন্দ্যের সংযোগ। হাসির ম্যাজিকে কমিয়ে দেন রোগীদের উদ্বেগ। রোগীদের সাথে সুন্দর সম্পর্ক গড়ে তোলার উপর জোর দেন। খেয়াল রাখেন, কিভাবে একজন রোগীর মন থেকে রোগ সম্পর্কিত ভয় বা ব্যথা দূর করা যায়।

https://www.facebook.com/100069378195160/posts/708771908112076/?mibextid=NTRm0r7WZyOdZZsz

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

Exit mobile version