INS বিন্ধ্যগিরি ব্রহ্মসকে দেবে সুপার কিক! কীভাবে জিনপিং দাহা ফেল হাম্বানটোটায়?

।। প্রথম কলকাতা ।।

চীনকে সমুদ্রের শাহেনশাহ হতে দেবে না বিন্ধ্যগিরি যুদ্ধজাহাজ। শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটায় বেজিংয়ের নৌঘাঁটির স্বপ্ন চুরমার। কলকাতায় যে বিন্ধ্যগিরির উদ্বোধন হল তার কামাল কতটা? সমুদ্রের তলায় চক্রান্তের গন্ধ পেলেই হবে সোজা হামলা। মার্কিন রিপোর্ট বলছে শ্রীলঙ্কা যতই না না করুক দুবছরের মধ্যেই হাম্বানটোটায় অফিশিয়াল নৌঘাঁটি তৈরি করে ফেলবে চীন কিন্তু ভারত কী সেটা এত সহজে হতে দেবে? কলকাতার গার্ডেনরিচে ঘটে গেল বড় ঘটনা। ঘটনা বলছি কারণ আগামী দিনে ভারতের বিন্ধ্যগিরি সেটাই ঘটাবে। মনে প্রাণে বিশ্বাস করুন দক্ষিণ এশিয়ায় একমাত্র ভারতই এমন যারা চীনের সব ষড়যন্ত্র নাকাম করার ক্ষমতা রাখে।

ভারতের রাষ্ট্রপতি দৌপ্রদী মূর্মূ উদ্বোধন করলেন আইএনএস বিন্ধ্যগিরি ধারে-ভারে যা টেক্কা দেবে এ যে ্কোনও আধুনিক যুদ্ধজাহাজকে। কী কী কামাল রয়েছে জেনেনিন একনজরে। আইএনএস বিন্ধ্যগিরি কর্নাটকের একটি পর্বতমালা বিন্ধ্যগিরির নাম অনুসারে নামকরণ আত্মনির্ভর ভারতের পরিচয় বিন্ধ্যগিরি গাইডেড মিশাইল ফ্রিগেড শিপ ঘন্টায় এর গতিবেগ ৫৯ কিলোমিটার আইএনএস বিন্ধ্যগিরি থেকে ব্রহ্মসকে ভার্টিক্যালি লঞ্চ করা যাবে। অপারেশনাল রেঞ্জ ১০,২০০ কিমি। শত্রুর যে কোনও র‍্যাডারকে ঘোল খাইয়ে দেবে। আইএনএস বিন্ধ্যগিরি কারণ এতে রয়েছে স্টেলথ ফিচার।

বিশেষজ্ঞদের দাবি, হাম্বানটোটায় একবার বেজিং নৌঘাঁটি বানালে ভারত মহাসাগরে ভারতের দবদবা যে এলাকায় চীন দখল বাড়াবে। ভারতের রণতরীর রাস্তা আটকে জঙ্গি কার্যকলাপ বাড়াতে পারে এমনকি হাম্বানটোটা থেকে গোটা এলাকায় গোয়েন্দাগিরি বাড়াবে চীন। আইএনএস বিন্ধ্যগিরি আকাশে যে স্পিডে বারুদ ছুড়বে সমুদ্রের গভীরে সেভাবেই শত্রু সাবমেরিনের কাম তামাম করবে। এই তথ্যটাও জেনে রাখুন। পুরনো আইএনএস বিন্ধ্যগিরি ফ্রিগেট-এর স্মৃতির উদ্দেশ্যে সম্মান জানিয়ে এমন নাম। আগেরটি ছিল Leander Class ASW Frigate ৩১ বছর ধরে কাজ করার পরে ডিকমিশনড হয় ওই আইএনএস বিন্ধ্যগিরির।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

Exit mobile version