Bike Stolen: আপনার বাইক চুরি কখনোই হবে না, এই ৫ টিপস জানা থাকলে

।। প্রথম কলকাতা ।।

Bike Stolen: আপনার বাইক কখনও চুরি হবে না। এই ৫টা টিপস জানা থাকলে। বাইকে চোর হাত লাগালেও আপনি জেনে যাবেন তখনই। রাস্তাঘাটে ঠিক কোন নির্দিষ্ট এলাকায় বাইক পার্ক করানো দরকার জানা আছে? বাইক চুরির রিপোর্ট করাতে থানায় দৌড়নোর থেকে আগে একটু সতর্ক থাকলেই কেউ ছুঁতেও পারবে না আপনার সাধের বাইকটাকে। মোটরসাইকেল চুরি গেলে কত বড় ধাক্কা জানেন নিশ্চয়, তা সে যতই ইনসুরেন্স ক্লেম করা থাকুক না কেন। আপনার বাইকে কেউ হাতও লাগাতে পারবে না, যদি যা যা বলব সবটা ফলো করেন।

আপনার বাইকে এক্সট্রা লক আছে? যদি না থাকে যত দ্রুত সম্ভব লাগিয়ে ফেলুন। তবে তার আগে বলুন তো ঠিক কতদিন হল আপনার বাইকের বয়স? খুব পুরোনো মডেল হলে অনেক সুবিধা আপনি নাও পেতে পারেন, তবে বিশেষজ্ঞরা প্রথমেই বলছেন এক্স লকের কথা, ডিস্ক লক আপনি যদি বাইককে কড়া সুরক্ষার মধ্যে রাখতে চান। তবে আপনার বাইকের জন্য প্রয়োজন অথেনটিক এক্সট্রা লক, সহজ ভাষায় বললে আপনাকে বাইকের জন্য মজবুত ধরনের তালা ব্যবহার করতে হবে। অ্যান্টি থেফট ওয়াটারপ্রুফ ডিস্ক লক পাওয়া যায় অনলাইনেও। অনেকের মতে ডিস্ক লক নিরাপদ নয়। কারণ বাইক স্টার্ট দিয়ে জোরে টান দিলে ডিস্ক লক খুলে যায়। তাই এই ধরণের তালা কেনার ক্ষেত্রে সস্তা তালা না কেনাই ভালো

ভালো ব্রান্ডের বেশ কয়েকটি লক ব্যবহার করতে পারেন। তাতে সুবিধা হল বাইক চুরির সময় চোরের লকার খুলতে খুলতেই অনেক সময় যাবে তাতে সে হাল ছেড়েও দিতে পারে।

আপনার বাইকে যদি আপনি এই সিস্টেম ব্যবহার করেন, তবে আপনার বাইকের নিরাপত্তা আগের চেয়ে বহুগুণে বেড়ে যাবে। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো এই ধরনের সেন্সর সিস্টেম থাকলে বাইক চোর আপনার মোটরসাইকেল একটু নাড়ালেই অ্যালার্ম বাজতে থাকবে। এই অ্যালার্ম লক ও আনলক করার চাবি থাকবে আপনার কাছেই। আপনার বাইকের যে কোনও জায়গায় এটা চিটিয়ে লাগাতে পারেন আপনি। চোর বুঝতেও পারবে না আপনার বাইকের একটু মুভমেন্ট হলেই অ্যালার্ম বেজে উঠবে।

এবার যে কথাটা বলব সেটা আপনাকে একটু খেয়াল রাখতে হবে। আপনার মোটর বাইক যে স্থানে পার্ক করা হয় সেইস্থানে সিসি ক্যামেরা আছে তো? চেক করে নিন। পার্কিং লটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আপনি চাইলে আধুনিক পার্কিং সিস্টেম ব্যবহার করতে পারেন। বর্তমানে পার্কিংয়ে স্মার্ট সেন্সর, ক্যামেরা সেন্সর ব্যবহার করা হয়। এসব সেন্সর যদি আপনার পার্কিং লটে থাকে তাহলে আপনার বাইক অনেকটাই সেফ। দেখুন আমাদের দেশে খোলা রাস্তায় কিংবা পার্কিং লট থেকে মোটরসাইকেল চুরি খুবই কমন একটা ব্যাপার । এই ক্ষেত্রে অবশ্যই মোটরসাইকেলের ইনস্যুরেন্স করে রাখাটা খুবই ইমপরটেন্ট।

মোটর বাইকে যদি সুইচ লক ব্যবহার করে আপনি তাহলে অবশ্যই আপনার বাইক সুরক্ষিত রাখতে পারবেন। সাধারণত সুইচ লকগুলো বাইকের ইঞ্জিনের সাথে এমনভাবে যুক্ত করা থাকে , যাতে বাইকের ইঞ্জিন সহজে অন-উফ করা যেতে পারে। সুইচ লকের সুইচটি হাইড করা অবস্থায় থাকে। বাইকের চালক সহজেই সুইচ লক ব্যবহার করে ইঞ্জিন অন অফ করতে পারবেন।

মোটর বাইক সুরক্ষায় রাখতে আরেকটি অন্যতম মাধ্যম হলো-”জিপিএস ট্র্যাকার”। বাজারের বেশ কয়েক ধরনের বাইক জিপিএস ট্র্যাকার রয়েছে। আপনি চাইলে বাইকের জন্য এসব জিপিএস ট্র্যাকার ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া অনন্য যানবাহনে লাইভ ট্র্যাকিং করতে প্রহরী জিপিএস ট্র্যাকার ব্যাবহার করতে পারেন। তাই চোর পালালে বুদ্ধি বাড়িয়ে লাভ নেই, যা করার আগে থাকতেই করুন। https://www.facebook.com/100069378195160/posts/704990038490263/?mibextid=NTRm0r7WZyOdZZsz

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

 

Exit mobile version