।। প্রথম কলকাতা ।।
গর্ভধারণের পর ব্রণতে মুখ ভরে গিয়েছে? এই সময়টায় চট করে কোনও ওষুধ খেতেও পারবেন না। আচ্ছা প্রেগন্যান্সিতে ব্রণ বেরনো ভালো না খারাপ তা জানেন কি? কতদিন থাকে এই অ্যাকনে? আজ আপনাদের প্রেগন্যান্সির সময়ে কীভাবে ব্রণ কমানো যায় সেই টিপস জানাবো। ব্রণ কমে মুখ পরিষ্কার হবে আপনার। গর্ভধারণের পর থেকে শরীরে নানান রকম হরমোনের পরিবর্তন হয়। গর্ভাবস্থায় ব্রণ দেখা দেয় অনেকের।
মুখে এই ব্রণর দাগ বসে যাওয়ার চিন্তা পরে গিয়েছেন?
রোদে যাবেন না, গর্ভাবস্থায় যতটা পারবেন রোদ থেকে দূরে থাকুন। এতে মুখে ব্রণর সমস্যা কম থাকবে।
গর্ভাবস্থায় নানান রকম মানসিক চাপ আসবে আপনি যতটা এই সময়টা এনজয় করতে পারবেন ততই ভালো। নাহলে হরমোনের প্রভাবে আপনার মুখে পিম্পলে ভরে যেতে পারে। নিয়মিত মেডিটেশন করতে পারেন মন শান্ত থাকবে আপনার বিশেষজ্ঞদের মত এমনটাই।
আপনি সারা দিনে কি সঠিক পরিমাণে জল খাচ্ছেন? যদি তা না খান, তাহলে কিন্তু তা শরীরের জন্য খারাপ। এমনকী যদি আপনি ডিহাইড্রেটেড থাকে তাহলে তার প্রভাব গিয়ে পড়বে আপনার মুখেও। যা আপনার মুখের সেবাম উৎপাদন বাড়িতে দিতে পারে এবং তার ফল হল ব্রণ। মুখে যদি দেখেন যে কপালে থুতনিতে এবং গালে ব্রণ হচ্ছে, তাহলেই সতর্ক হতে হবে বাড়াবাড়ি হলে চিকিত্সেকর পরামর্শ নিন
গর্ভধারণের পর কয়েকদিন আপনার মুখে এই ব্রণর সমস্যা দেখা দিতে পারে, আবার তা ঠিকও হয়ে যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন কারও কারও ক্ষেত্রে সন্তান জন্ম দেওয়ার কয়েকদিনের মধ্যেই এই ব্রণ ঠিক হয়ে যায়। আবার কারও কারও ক্ষেত্রে কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক মাস থেকে মুখে এই ব্রণর সমস্যা চলে যাবে। টোনার ও ময়শ্চারাইজার লাগাতে ভুলবেন না। বারবার মুখে হাত দেবেন না। সঠিক ডায়েট মেনে চললে দূর হবে ত্বকের সমস্যা। ব্রণ কিংবা ত্বকের অন্য কোনও সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে রোজ পুষ্টিকর খাবার খান। এতে শরীর থাকবে সুস্থ। সঙ্গে ত্বকও ভালো থাকবে। তেল জাতীয় খাবার থেকে ব্রণর সমস্যা বাড়ে। তেমনই ফার্স্ট ফুড খেলেও হয় এই সমস্যা।
মুক্তি পেতে চট করে এই সময় কোনও ওষুধ ব্যবহার করবেন না। ডাক্তারি পরামর্শ নিন ব্রণর সমস্যা বাড়লে। না জেনে ওষুধ খেলে হতে পারে অন্য সমস্যা। এই সময়যে কোনও সমস্যায় ডাক্তারি পরামর্শ নিন। তা না হলে একের পর এক জটিলতা দেখা দেবে।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম