পাকিস্তান ছেড়ে পালালেন আর্মি প্রধান আসিফ মুনির! কে বাঁচাবে ? ভারত ফুঁসছে

।। প্রথম কলকাতা ।।

ভারতের ওপর হামলা পাকিস্তানের আর্মি প্রধান গায়েব। কোথায় গিয়ে লোকালেন আসিফ মুনির। ভারতের কোনও অ্যাকশন নেওয়ার আগেই ঘুঁটি সাজানো চালু এরদোগান এ যাত্রায় চাইলেও বাঁচাতে পারবেন না। পাকিস্তান মুর্দাবাদ স্লোগান ওঠার আগেই দেশ ছেড়ে কোথায় পালালেন পাকিস্তানের আর্মি চিফ আসিফ মুনির? পাকিস্তানে এখন একটা পাল্টা ঝড় উঠলে কার স্ট্র্যটেজি বাঁচাবে দেশটাকে? পাক আর্মি চিফ আসিফ মুনিরের সঙ্গে তুরস্কের এরদোগানের ছবি ভাইরাল। এরদোগান পাকিস্তানে এলেন নাকি মুনিরই পাড়ি দিলেন তুরস্কে?জি২০র ঠিক পরে তুরস্কের সঙ্গে পাকিস্তানের কী ডিল হল যে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান সম্প্রতি ভারত মধ্যপ্রাচ্য-ইউরোপ করিডর নিয়ে রীতিমত গর্জে উঠেছিলেন। তাহলে এবার কী পাক-তুর্কি হাতে হাত মিলিয়ে দিল্লির বিরুদ্ধে যাবে?

পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম বলছে পাকিস্তানের সেনা প্রধান ভারতের আরেক শত্রুদেশ তুরস্ক সফরে গেছেন। এর মানে ভারতের প্রতিশোধ নেওয়ার আগেই দুটো শত্রু হাতে হাত মিলিয়ে নিল। জানা যাচ্ছে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে লাগাতার বিক্ষোভ-প্রতিবাদ। পাকিস্তানের পক্ষে একা সামলানো সম্ভব হচ্ছে না। তাই পাকিস্তান এবার তুরস্কের সাহায্য চাইছে পিওকে-কে বাগে আনার জন্য। ইসলামাবাদের এখন একটাই আতঙ্ক। সৌদি আরব ও আরব আমিরাত তো কাশ্মীর ইস্যুতে ধীরে ধীরে পাকিস্তানের হাত ছেড়ে দিচ্ছে। এমনকি ভারতের জি২০ শেষ করে ফেরার পথে পাকিস্তান সফরের যে কথা ছিল সৌদির যুবরাজের সেটাও শেষমূহুর্তে বাতিল করে দেন তিনি, কিন্তু তুরস্ক যাতে ভুলেও সেকথা না ভাবে তাহলে পাকিস্তান পুরোপুরি একা।

পাকিস্তান জানে ভারত একের পর এক মুসলিম দেশগুলোকে কাশ্মীর ইস্যুতেও নিজেদের পক্ষে করে নিচ্ছে। হয়ত তুরস্কই এমন এক দেশ হবে যারা পাকিস্তানকে সঙ্গ দেবে। জানা যাচ্ছে আর্মেনিয়ার কাছে ভারতের পিনাকা রকেট পৌঁছনোর পর আজারবাইজান রীতিমত চাপে পড়ে গিয়ে ফের পাকিস্তান ও তুরস্কের কাছে সাহায্য চাইছে। বিশেষজ্ঞদের দাবি তুরস্কে আসিফ মুনিরের এই তড়িঘড়ি সফরের আরও একটা বড় কারণ হল পাকিস্তান ভারত-মধ্যপ্রাচ্য-ইউরোপ করিডর নিয়ে রীতিমত অস্বস্তিতে। মোদী আর সৌদি আরবের যুবরাজকে হাত মেলাতে দেখে কার্যত ঘুম উড়ে গিয়েছে ইসলামাবাদের। সেখানকার থিঙ্ক ট্যাঙ্করা পাকিস্তানের সরকারকে তুলোধনা করছে। তারা রীতিমত বলছেন ভারত সৌদিকেও এবার কেড়ে নেবে আর পাকিস্তান তাকিয়ে তাকিয়ে দেখবে। একমাত্র তুরস্কই এমন দেশ যারা এই করিডরে ব্যঘাত ঘটাতে পারে। তাহলে কী এরদোগানকে সেই উস্কানি দিতেই তুরস্কে গেলেন আসিফ মুনির? সেটাই যদি হয় তাহলে এর ব্যাকআপ এখন থেকেই রেডি করবে দিল্লি।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

Exit mobile version