Aparajita Adhya-Atanu Hazra: অপরাজিতার কোন গুণ এখনও অতনুকে মুগ্ধ করে? ২৬ বছরের সংসার, আগলে রেখেছেন

।। প্রথম কলকাতা ।।

 

Aparajita Adhya-Atanu Hazra: ২৬ বছেরের বিবাহিত জীবন কীভাবে চোখের নিমেষে কেটে গেল। অপরাজিতা যদিও একই রয়েছেন। ছোট থেকে দেখে আসছেন বউকে।
সকলের প্রিয় কোজাগরী আসলে কেমন ? অতনু মনের মানুষকটিকে আগলে রেখেছেন। সুখ-দুঃখে ভরা সেই প্রতিটা মুহুর্ত আপনাকে মুগ্ধ করবেই। বরকে নিয়ে কী বললেন অপরাজিতা?

 

অপরাজিতা আঢ্যের স্বামীর নাম অতনু৷ পেশায় এডিটর৷ ভিডিও সম্পাদনার কাজের সঙ্গে যুক্ত তিনি৷ ২৫ বছর আগে ঘর বাঁধেন অপরাজিত ৷ সেই থেকেই চলছে তাঁর সংসার৷ এবং এই সংসারেই তিনি বেড়ে উঠেছে বয়সের সঙ্গে সঙ্গে।

 

ব্যুম নিয়ে প্রথমে অপরাজিতাকে নানা প্রশ্ন করী হচ্ছিল। বউকে সেই সময় মুগ্ধ চোখে দেখছিলেন। অপরাজিতা বুঝতে পারেন জিজ্ঞাসাও করেন স্বামীকে। তুমি কিছু বলবে?
প্রথমে আপত্তি করলেও পরে উত্তর দেন ও নিজেকে যেভাবে গড়ছে ভাঙছে,  স্ত্রী বলে বলছি না। অপরাজিতাকে অনেক ছোট থেকেই চিনি। পাশে বসে গিন্নি তখন লজ্জা পাচ্ছেন।

 

বিয়ের এত বছর পরেও স্বামীর সঙ্গে অপরাজিতার রোম্যান্স কিন্তু এখনও বেশ মাখোমাখো। কেমন ছিল সম্পর্কের শুরুর দিনটা? জানা যায়, এক টেলিফিল্মের শ্য়ুটিংয়ে তালসারি গিয়েছিলেন অভিনেত্রী। সেখানেই মনের কথা অপরাজিতাকে জানিয়েছিলেন অতনু। কিন্তু মন গলেনি নায়িকার। বিয়ের প্রস্তাব সরাসরি নাকোচ করে দেন। তালসারির এক বালির স্তুপে বসে শট দিচ্ছিলেন অপরাজিতা। তা শেষ হতেই অতনু এসে জানতে চান, ‘তুমি কি আমায় বিয়ে করবে?’

 

মনের মানুষের থেকে নেতিবাচক জবাবে মন ভেঙেছিল অতনুর। তবে হাল ছাড়েননি। চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছেন অপরাজিতার মন জেতার। এই প্রেম কাহিনির সূত্রধর ছিলেন অপরাজিতার বান্ধবী অমৃতা। আজ আর তিনি বেঁচে নেই। অমৃতাকে ধরেই মনের কথা অপরাজিতার কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন অতনু। এরপর অমৃতার হাত ধরেই অতনুর বাড়িতে হাজির হন অপরাজিতা। অতনুর মা-কে দেখেই আলাপ জমান অপরাজিতা। প্রথম দেখাতেই দুজনেই দুজনকে আপন করে নেন। ওইদিনই অভিনেত্রী মনে মনে ঠিক করেন, এই শাশুড়িমাই তাঁকে আগলে রাখবে। তাই বিয়ে তো এই বাড়িতেই করব। ছবিটা বদলায়নি। বউমাকে আজও চোখে হারান অতনু হাজরার মা। শাশুড়িমা বলতে অজ্ঞান অপরাজিতা। শাশুড়ি মায়ের সঙ্গে মজবুত বন্ডিং অপরাজিতার।

https://fb.watch/sSDYxPYair/

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

 

 

 

 

Exit mobile version