।। প্রথম কলকাতা ।।
Bengali serial: বাবা চেয়েছিলেন তাঁর মতোই ইঞ্জিনিয়ার হোক ছেলেও। কিন্তু অভিনয়ের টানে দেড়শো টাকা হাতে নিয়ে কলকাতায় চলে আসেন আরেফিন। কত বড় রিস্ক নিয়েছিলেন? নেহা প্রথম থেকেই ভুল বুঝেছিলেন। আসলে আরেফিন কেমন জানেন? চিত্তরঞ্জনের হৃতিককে এখন গোটা বাংলা চেনে। শান্টু গুণ্ডা থেকে একদম রেহান চট্টোপাধ্যায়।
আরেফিনের জার্নিটা কেমন ছিল?
অভিনেতা হওয়ার স্বপ্নপূরণ করতে ক্লাস টুইয়েলভের পরই বাড়ি থেকে পালান আরেফিন। স্ট্রাগল দেড়শো টাকা দিয়ে শুরু হয়েছিল সাতশো টাকায় শেষ হয়েছিল।
ছোটবেলা থেকে ইচ্ছা ছিল অভিনেতা হওয়ার। পাশে কাউকে পেয়েছেন কখনও! কীভাবে লড়াইটা জিতেছেন?
ইরাবতীর চুপকথা থেকে আলোচনায় উঠে আসা নায়কের স্ত্রীর নাম তানিয়া মুখোপাধ্যায়। তবে স্ত্রীর পরিচয় এতদিন গোপন রেখেছিলেন তুঁতের নায়ক। কিন্তু কেন?
সেই উত্তর জানা যায়নি। আরেফিনকে নিয়ে কোন ভুল লুঝেছিলেন নেহা ?
চিত্তরঞ্জনের হৃতিক বলেই সকলে চেনেন। কে এমন অদ্ভুত নাম। হৃতিক রোশনকে দেখে খুব ভালো লাগত আরেফিনের। নকল করতে শুরু করেন। সকলেই জেনে যান তাঁর এই কীর্তির কথা। তখন চিত্তরঞ্জন ছিল খুবই ছোট জায়গা। ষোল হাজার কর্মী কাজ করত তখন ওখানে। ওদের মধ্যে খুব ফেমাস হয়ে যান আরেফিন।
এই সিরিয়ালের নায়ক রেহান চট্টোপাধ্যায় পেশায় একজন ডাক্তার এবং হাসপাতালের মালিক। ধনী পরিবারে জন্ম তাঁর। যদিও তিনি নাকি কখনও চিকিৎসাকে পেশা করতেই চাননি, সঙ্গীতশিল্পী হওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর। জি বাংলা-র স্ত্রী ধারাবাহিক দিয়েই বাংলা টেলিভিশনে পা রাখেছিলেন নেহা আমনদীপ। সান বাংলার কনে বউ সিরিয়ালে শেষবার তাঁকে দেখা গিয়েছিল। এরপর জানাগিয়েছিল দীর্ঘ সময় মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন তিনি। তাই বহুদিন অভিনয় থেকে দূরেই ছিলেন। তবে আবারও বহুদিন পর দুঃসময়কে পিছনে ফেলে ব্লুজ প্রোডাকশনে যোগামায়ার হাত ধরে তিনি পর্দায় ফিরছেন।