Durga Ratna Award 2023: রাজ্যপালের ‘দুর্গারত্ন’ পুরস্কার পাচ্ছে টালা প্রত্যয় থেকে কল্যাণী আইটিআই, পুরস্কারমূল্য কত টাকা?

।। প্রথম কলকাতা ।।

Durga Ratna Award 2023: মা ফিরে গিয়েছেন কৈলাসে তাই মন ভারাক্রান্ত কিন্তু চলছে শুভ বিজয়ার শুভেচ্ছা বিনিময় ও মিষ্টি মুখ। এরই মাঝে দুর্গা রত্ন পুরস্কার ঘোষণা করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। কলকাতা ও জেলা মিলিয়ে চার পুজো কমিটিকেই দুর্গা রত্ন পুরস্কার দেওয়া হবে বলে ঘোষণা করা হয়েছে। মানুষের বিচারের সেরা এমন চার পুজো কমিটিকে পুরস্কৃত করা হবে বলে জানা গিয়েছে। এই পুরস্কার এই বছর থেকেই চালু হয়ে গেল বলে জানা যাচ্ছে। প্রত্যেকবারের মতো এবারের বেশ কিছু পুজো বিশেষভাবে সাড়া ফেলে দিয়েছে শহর কলকাতাজুড়ে।আমার বিভিন্ন জেলার কিছু পুজো যথেষ্ট ক্রাউডপুলার হিসেবে উঠে এসেছে। এক্ষেত্রে রাজ্যপালের দুর্গা রত্ন পুরস্কার পাচ্ছে বেশ কয়েকটি পুজো কমিটি। এই পুজো কমিটি গুলিকে কত টাকা হবে পুরস্কার হিসেবে?

শিল্প, ভাবনা, মণ্ডপ সজ্জা, প্রতিমা-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে যে সমস্ত পুরস্কার দেওয়া হয় ক্লাব ও পুজো কমিটিগুলিকে সেগুলির মধ্যে অন্যতম সেরা পুরস্কার হল বাংলার রাজ্যপালের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত দুর্গারত্ন পুরষ্কার। সবচেয়ে অসামান্য দুর্গা প্যান্ডেলকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য এই পুরস্কার ঘোষিত হয়৷ সবচেয়ে অসামান্য দুর্গা প্যান্ডেলকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য এই পুরস্কার ঘোষিত হয়। জনগণের পছন্দের ভিত্তিতে রাজ্যের চারটি মণ্ডপকে সেরার শিরোপা দেওয়া হল এই বছর। পুরস্কারের জন্য মতামত জনসাধারণের কাছ থেকে চাওয়া হয়েছিল, যারা রাজভবনের মনোনীত ইমেলে তাঁদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন। পুরষ্কারটি স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া স্পনসর করেছে এই বছর।

চার-চারটি মণ্ডপ পুরস্কার ভাগ করে নিয়েছে:

তালিকায় টালা প্রত্যয় মণ্ডপ আলো ও ছায়ার সৃজনশীল ব্যবহারের জন্য স্বীকৃত হয়েছে। আবার নেতাজি কলোনি মণ্ডপটি তার উদ্ভাবনী থিমের জন্য পুরস্কৃত হয়েছে। একইভাবে কল্যাণী আইটিআই জাঁকজমক শিল্প ভাবনা এবং অপূর্ব দৃশ্যরচনার জন্য স্বীকৃত হয়েছে। আবার বন্ধুদল স্পোর্টিং ক্লাব তার পরিবেশ সচেতনতার জন্য স্বীকৃত হয়েছে।

এ বছর দেবিপক্ষে শুরু থেকেই বিভিন্ন মণ্ডপ পরিদর্শন করেন রাজ্যপাল। এমনকি কুমোরটুলিতেও জান তিনি। সেখানে এক শিল্পী রাজ্যপাল কে লক্ষ্মী গণেশের প্রতিমা উপহার দেন। এছাড়াও দক্ষিণ কলকাতার একডালিয়া এভারগ্রীন থেকে লেকটাউনের শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাব পুজো কমিটির মন্ডপ এবং প্রতিমা ঘুরে দেখেন তিনি। একই সঙ্গে কল্যাণীর আইটিআই মোড়ের লুমিনাস ক্লাবেও পুজোয় গিয়েছিলেন তিনি। বাংলায় এবার রাজ্যপাল হিসেবে প্রথমবার পূজা কাটালেন সিভি আনন্দ বোস। পুজোর কয়েকদিন একাধিক মন্ডপ পরিদর্শন করেছেন তিনি। বিসর্জনের সময় উপস্থিত হয়েছিলেন গঙ্গার ঘাটে। এবার সেরা ৪ পূজোকে বেছে নিলেন তিনি। থিম , মন্ডপ সজ্জা থেকে বিষয় ভাবনার উপর ভিত্তি করে দুর্গা রত্ন পুরস্কারের জন্য পুজোগুলিকে বেছে নিয়েছেন রাজ্যপাল।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

Exit mobile version