ভারতকে ওয়ার্নিং চীনের, জিনপিংকে বলা যাবে না এই একটা কথা, দিল্লি মানবে আদৌ হুঁশিয়ারি?

।। প্রথম কলকাতা ।।

নরেন্দ্র মোদীকে বড়সড় ওয়ার্নিং দিল চীন কিন্তু খেলা তো সবে শুরু। জিনপিংকে এই একটা কথা বলতে পারবেন না মোদী, কড়া বার্তা। বালিতে এমন কী বলেছিলেন মোদী যা নিয়ে তেলেবেগুনে জ্বলছে বেজিং? চীনকে এক্সপোজ করে দিল দিল্লি এভাবেই আরও একবার। জানা ছিল এফেক্ট হবেই৷ আর সেটা ছোটখাটো নয় বড় লেভেলে।নমোর কূটনীতি সহ্য করতে পারলেন না চীনা প্রেসিডেন্ট, সজোরে ধাক্কা। তাই এবার সোজাসুজি হুমকি ভারতকে, ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। ভারত যদি চীনের সঙ্গে এখনই বাণিজ্য নিয়ে কথা বলে। চীন দু হাত খুলে আমন্ত্রণ জানাবে দিল্লিকে। কিন্তু একটা প্রসঙ্গ উঠলেই আঁতে ঘা।

ঠান্ডা মাথায় প্রতিবাদ করার মধ্যে যে কতটা পাওয়ার বালিতে জিনপিংকে বুঝিয়ে দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। লাগাতার ধাক্কা না নিতে পেরে চীনের বার্তা এবার থামুক ভারত। বেজিংয়ের তরফ থেকে জানান হয়েছে তাদের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং সীমান্ত ত্রুটি নিয়ে কোনও কথা শুনতে চান না ভারতের থেকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই রিয়াকশনটাই তো দরকার ছিল দিল্লির। এতদিন চীন বিরক্ত হয়ে যাচ্ছে কিন্তু কোনও সঠিক জবাব নেই তাদের কাছে। রিপোর্ট বলছে বালির নৈশভোজে কিছুক্ষণের সাক্ষাত আর রসেখানেও জিনপিংকে মোদীর বার্তা সীমান্ত সমস্যা মেটানোর পথ খুঁজতে হবে। কূটনৈতিক মহলের দাবি এই খেলাটা হচ্ছে ভারতের টপ লেভেল থেকে। ডোভাল থেকে জয়শঙ্কর চীনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা মানেই একটাই বক্তব্য LAC তে উত্তেজনা কমাতে হবে। শুধু তাই নয় রিপোর্ট বলছে ২০১৯ সালের এসসিও সামিটেও এই একটা কথা জিনপিংকে বলেছিলেন নরেন্দ্র মোদী।

বিভিন্ন মহলের দাবি, চীনকে যারা ভাত জোগায় তাদের ক্ষতি করতেই উঠে পড়ে লাগে এই দেশটা। তাইওয়ান মিলিয়ন মিলিয়নের বিনিয়োগ রয়েছে বেজিং কিন্তু সেই তাইওয়ানকেই হাতের মুঠোয় করতে চায় তারা একই অবস্থা যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের সঙ্গে। চীন বারবার কী বলে সীমান্ত সমস্যা সাইডে থাক। বাকি বিষয় নিয়ে কথা বলা হোক। তা সে ইন্ডিয়ান মার্কেটে নয়া ট্রেডিং হোক বা আমদানি রফতানি। কিন্তু এখনও তো খেলা বাকি বিশেষজ্ঞদের দাবি এখনও ব্রিকসের সম্মেলন রয়েছে অন্যদিকে জি২০। চীন ভারতকে তো আবারও মুখোমুখি হতে হবে। কী মনে হয় দিল্লী কি বেজিংয়ের হুমকি শুনে চুপ হয়ে যাবে? ওয়াকিবহাল মহলের দাবি, চীন ঠিক করে দিতে পারে না। ভারত বা ভারতের প্রধানমন্ত্রী কী বিষয়ে কথা বলবেন আর কী বলবেন না। এর মানে চীনের কমিউনিস্ট কোনওদিনও সীমান্ত সমস্যা নিয়ে কথা বলতেই চায় না। কিন্তু দিল্লি যে এত সহজে ছাড়বে না এটা বোঝাই যাচ্ছে৷ চীন ভাবুক কীভাবে তারা এই অস্বস্তি এড়াবে।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

Exit mobile version