China Navy: চিনের হাতে আসছে ভয়ঙ্কর ড্রোন সাবমেরিন! মধ্যপ্রাচ্যের মাটিতে ফাঁস হল সিক্রেট

৷৷প্রথম কলকাতা৷৷

China Navy: চিন সত্যিই বানিয়ে ফেলল উড়ন্ত সাবমেরিন!মধ্যপ্রাচ্যের মাটিতে বেজিং ফাঁস করল আজব এ হাতিয়ার৷ ড্রাগনের দেশের এই কূটনীতিতে ঢোক গিলছে যুক্তরাষ্ট্র৷ সাগরের গভীরে মুখ খুলবে ড্রোন সাবমেরিন গিলবে কাকে? চিনের নৌবাহিনীকে তুলনা করা হয়ে সমুদ্র দানব লেভিয়াথানের সঙ্গে৷ বিশ্বের বৃহত্তম নৌবাহিনীর হাতে আসছে ড্রোন সাবমেরিন৷ মনে করা হচ্ছে আগামী কয়েরটা বছরে বড় কিছু ঘটাতে পারে দেশটা৷ ড্রোন শুনেছেন সাবমেরিন শুনেছেন কিন্তু ড্রোন সাবমেরিন এ কোন ভয়ঙ্কর অস্ত্র? একা চিনই নয় এ অস্ত্র আমেরিকার হাতেও৷ কিন্তু বেজিংয়ের গর্জন শুনে এবার পিছপা হতে পারে আমেরিকা! নৌ প্রতিরক্ষায় বড় লাফ দিয়ে দিল বেজিং৷

দুনিয়ার সবথেকে বড় ড্রোন সাবমেরিন৷ যা হবে টর্পেডোয় ঠাসা আসতে চলেছে চিনের হাতে৷ দক্ষিণ থেকে পূর্ব চিন সাগর, প্রশান্ত মহাসাগর সবেতেই চাই আধিপত্য৷ এক ইঞ্চিও কাউকে ছাড় নয়৷ বেজিংয়ের কাজ আসান করবে ড্রোন সাবমেরিন৷ বলা হচ্ছে এই সাবমেরিন হয় মনুষ্যহীন ৷একে UUV(আন্ডারওয়াটার আনম্যানড ভেহিক্যালও) বলা হয়৷ এই সাবমেরিন থাকে টর্পেডোয় ঠাসা৷ আজ থেকে নয় বহুদিন ধরেই এই সমুদ্র দানব তৈরির চেষ্টা করছে চাইনিজ নেভি৷ শুধু অস্ত্র তৈরি নয় নৌবাহিনীর বিস্তারের বিষয়টি মাথায় রেখেই ভারত মহাসাগরজুড়ে বন্দর ও পোতাশ্রয়ের বিশাল এক নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে লালফৌজের দেশ৷ আফ্রিকা মহাদেশ উপকূলের ভূরাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ দেশ জিবুতিতে চিনা নৌঘাঁটি গড়ে তোলা হয়েছে৷

তবে হঠাত্ এত খোলাখুলি এত বড় তথ্য কেন বিশ্বের সামনে প্রকাশ করল চিন? এখানেই আসল প্রশ্ন তুলছে কূটনৈতিক মহল৷ আরব আমিরাতের প্রতিরক্ষা এক্সিবিশনেই প্রথম ড্রোন সাবমেরিনের ডিজাইন প্রকাশ করেছে পিএলএ আর্মি৷ কিন্তু সাবমেরিন তৈরির কাজ ভিতরে ভিতরে অনেকটা এগিয়েও যেতে পারে মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা৷ চিন নিজেদের ডিফেন্স সিস্টেম গোপনই রাখে সবসময়৷ সেখানেই তো খটকা৷ আমেরিকার প্রথম মাথাব্যাথা চিনের নেভি৷ কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নৌসনা থেকে কয়েকগুণ বড় চিনের নেভি৷ ইউরা এশিয়ার রিপোর্ট বলছে, চিনের পিএলএ নৌবাহিনীর সেক্রেটারির দাবি ২০২৫ পর্যন্ত ৪০০ ছাড়িয়ে যাবে চিনের যুদ্ধজাহাজের সংখ্যা৷ চিনা নৌবাহিনীর লক্ষ্য কি জানেন? ২০৩৫ সালের মধ্যে অন্তত ছয়টি বিমানবাহী রণতরী নিয়ে ছয়টি আক্রমণভাগ প্রস্তুত করা৷ এর ফলে চিনের সামরিক ক্ষমতা এমন স্তরে পৌঁছাবে যা দেশটির ইতিহাসে কখনও দেখা যায়নি৷

ব্রিটেন ও আমেরিকাও তাদের হাতে থাকা ড্রোন সাবমেরিন টেস্ট করতে পারে যে কোনওসময়৷ তবে চিনের কাছে ড্রোন সাবমেরিনের অন্তত ৫টা ডিজাইন রয়েছে৷ মনে করছেন আন্তর্জাতিক ডিফেন্স এক্সপার্টরা৷ মার্কিন প্রতিবেদন মতে, চিনের নৌবাহিনীর আকার মাত্র দুই দশকে তিনগুণ বড় হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন আমেরিকা চাইনিজ নেভি নিয়ে কোন খবরই মিস করে না৷ সবেতেই বাজপাখির মতো নজর৷

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

Exit mobile version