Pallavi Sharma: পর্ণার মত যৌথ পরিবারে কি বিয়ে করবে পল্লবী? নিজের জীবনসঙ্গী নিয়ে কী বলছেন অভিনেত্রী?

।। প্রথম কলকাতা ।।

Pallavi Sharma: টলিপাড়ার জনপ্রিয় অভিনেত্রী তিনি। সম্প্রতি শুরু হয়েছে তাঁর নতুন ধারাবাহিক। আর তা শুরু হতেই দর্শকদের মনে দাগ কেটেছে তাঁর চরিত্র। প্রশংসিত হচ্ছেন দর্শক মহলে। প্রাচীন ধ্যান ধারণা ধরে এগিয়ে চলা শ্বশুরবাড়ির যৌথ পরিবারের সঙ্গে তাঁর মানিয়ে চলার গল্প দর্শকদের মনে ধরেছে। ধারাবাহিকে তাঁর বিপরীতে কাজ করছেন রুবেল দাস। তা পর্ণার মত কি নিজের জীবনে এরকম একটি পরিবার চায় পল্লবী (Pallavi Sharma)? বাস্তবে নিজের জীবনসঙ্গী হিসেবে কেমন মানুষ চান অভিনেত্রী? বাস্তবে পর্ণার সঙ্গে পল্লবীর মিল কী রয়েছে?

‘হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা’য় প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, পর্ণার সঙ্গে অনেকটা মিল রয়েছে পল্লবীর। খোদ জানিয়েছেন ‘নিম ফুলের মধু’ খ্যাত নায়িকা। তাঁর কথায়, পর্ণার মত পল্লবীও ভালোবাসে হাসি-ঠাট্টা করতে। অভিনেত্রী জানিয়েছেন, যৌথ পরিবারকে ভালোবেসে যেভাবে মানিয়ে-গুছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে পর্ণা, সেই গুণ পল্লবীর মধ্যেও রয়েছে। তাহলে কি রিয়েল লাইফে পল্লবী যৌথ পরিবারে বিয়ে করছে? অনেকেই জানেন, ছোটবেলা থেকেই মা-বাবার ভালোবাসা পাননি তিনি। অনেককিছু দেখে তাঁর বড় হওয়া। তাই বাস্তবে নায়িকা চান তাঁর যেখানেই বিয়ে হোক না কেন, সেখানে যেন মা-বাবার ভালবাসা তিনি পান। পাশাপাশি নিজের বরের মধ্যে একজন খুব ভালো বন্ধুকে পেতে চান অভিনেত্রী। যে তাঁকে সবরকমভাবে সাপোর্ট করবে এবং একজন দায়িত্বজ্ঞান সম্পন্ন মানুষ হবেন।

দর্শকদের মনের মনিকোঠায় তিনি জায়গা করেছেন ‘কে আপন কে পর’ (Ke Apon Ke Por) ধারাবাহিক দিয়ে। যদিও জনপ্রিয়তার পাশাপাশি নেতিবাচকদের কটাক্ষের শিকারও হয়েছেন তিনি। প্রায় সময়ই সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলড হতে হয়েছে তাঁকে। ‘দিদি নম্বর ১’-এ এসে জানিয়েছিলেন, অনেক ছোটবেলাতেই হারিয়েছেন মা-বাবাকে। ক্লাস টু-থ্রি’তে পড়াকালীন মায়ের ব্রেন টিউমার ধরা পড়ে। প্রায়ই মাকে চিকিৎসার জন্য বাইরে নিয়ে যেতেন বাবা-দাদা। তার পর পিসির বাড়িতে থাকা শুরু হয় তাঁর। ক্লাস টেনে পড়ার সময় বাবাকে হারান। এখন দাদা-বৌদির কাছে থাকেন। কিন্তু ভবিষ্যতে তিনি এমন একটি বাড়িতে বিয়ে করতে চান, যেখানে তিনি মা-বাবার ভালবাসা পাবেন এবং বর তাঁকে সবকিছুতে সাপোর্ট করবে।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

Exit mobile version