Shreema-Indranil: আন্দামানে জমে উঠেছে শ্রীমার প্রেম! ‘দ্যুতি’র সঙ্গে প্রেম নিয়ে কী বললেন ইন্দ্রনীল?

।। প্রথম কলকাতা।।

Shreema-Indranil: টলিপাড়ার অন্দরে কান পাতলে এখন একটাই কথা শোনা যাচ্ছে, প্রেম করছেন তাঁরা। নতুন বছর শুরু হওয়ার আগেই নাকি একজন আরেকজনকে মন দিয়ে ফেলেছেন। যদিও সমস্তটাই গুঞ্জন, কিন্তু নেট নাগরিকদের চোখ এড়িয়ে যাওয়া এত সহজ নয়। নতুন বছরে পা দেওয়ার আনন্দে আন্দামানে পাড়ি দিয়েছিলেন ইন্দ্রনীল চট্টোপাধ্যায় (Indranil Chatterjee)। ওই একই সময়ে আন্দামানে হাজির ছিলেন শ্রীমা ভট্টাচার্য (Shreema Bhattacharya)। ইন্ডাস্ট্রির অত্যন্ত পরিচিত মুখ তাঁরা। নিজেদের ঘুরতে যাওয়ার ছবি চুটিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন দুই তারকা। যদিও এক ফ্রেমে ধরা দেননি দু’জনে। কিন্তু ওই বলে না যত বেশি গোপন করতে যাবে, তত বেশি তা সামনে বেরিয়ে পড়বে। আর নটিজেনদের চোখ হচ্ছে পাখির চোখ। একই ব্যাকগ্রাউন্ডে ছবি তুলেছেন দু’জনে। সমুদ্রের জল থেকে শুরু করে সমস্ত কিছু এক। তার পরে কি আর চাপা থাকে তাঁদের প্রেম!

এখন প্রশ্ন, সত্যিই কি একসঙ্গে আন্দামান (Andaman) গিয়েছিলেন দু’জনে? অভিনেতাকে এই প্রশ্ন করা হলে আকাশ থেকে পড়েন তিনি। তাঁর বক্তব্য, ‘আমি চিনি শ্রীমাকে। ও আন্দামানে গিয়েছিল সেটাও জানি। তবে আমি সোলো ট্রিপে গিয়েছিলাম, খুব ভালো সময় কেটেছে’। ‘হিন্দুস্থান টাইমস বাংলা’য় প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে এমনটাই। তাঁকে’ হিন্দুস্তান টাইমস’-এর পক্ষ থেকে জিজ্ঞেস করা হয়, আন্দামানে কেমন সময় কাটিয়েছেন তিনি? জবাবে ইন্দ্রনীল জানিয়েছেন, ‘ট্রপিক্যাল আইল্যান্ডে দারুন সময় কেটেছে। এটা আমার সবথেকে ভালো সোলো ট্রিপ। সাদা বালি, নীল জল সব মিলিয়ে বেশ ভালো কেটেছে। দারুন সব সি-ফুড খেয়েছি, ওয়াটার স্পোর্টস করেছি, স্কুবা ডাইভিং করেছি’।

কিন্তু ছবি কে তুলে দিয়েছে তাঁকে? এই প্রশ্ন তাঁকে করেছেন অনেক নেটিজেনরাই। তাতে অভিনেতার পরিষ্কার জবাব, ‘আমার সঙ্গে আমার গাইড ছিল। সে তুলে দিয়েছে’। তবে তিনি যাই বলুন না কেন, সোশ্যাল মিডিয়া বলছে অন্য কথা। কিছুদিন আগেই নেটমাধ্যমে শ্রীমা লিখেছেন, ‘নতুন প্রেম থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রেখো না’। এরপর সহচরীর ছেলে সেই পোস্টে হার্টের ইমোজি দেন। তাই তাঁর শুধু শ্রীমাকে ‘চিনি’ মন্তব্য করা, এক্ষেত্রে খাটে না। যদিও তিনি জোড় গলায় সবাইকে জানাতে চান যে, তিনি ‘সিঙ্গেল’।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

Exit mobile version