Mithai New Promo Video: মিঠিকে ফিরিয়ে আনতে ঘর ছাড়ল শাক্য! ধারাবাহিকের নয়া প্রোমো ঘিরে তোলপাড় নেটপাড়া

।। প্রথম কলকাতা ।।

Mithai New Promo Video: দর্শকদের কাছে নিজেদের জায়গা ধরে রেখেছে ধারাবাহিক। ‘জি বাংলা’র এই জনপ্রিয় ধারাবাহিককে ঘিরে অনুরাগীদের মধ্যে উন্মাদনার শেষ নেই। টিআরপি যাই হোক না কেন বা টিআরপি চার্টে ধারাবাহিকের স্থান যেখানেই থাকুক না কেন, ‘মিঠাই’ তাঁর রেশ বজায় রেখেছে ভক্তকূলে। একটি একান্নবর্তী পরিবারে কীভাবে সকল রকমের মানুষকে এক সুতোয় বেঁধে রাখা যায়, তারই বার্তা দিয়েছে এই সিরিয়াল। এখানেও রয়েছে অনেক ওঠা-পড়া। আর এরই মাঝে সম্প্রতি সিরিয়ালে ‘মিঠাই’-এর মৃত্যু দেখানো হয়েছে, এসেছে মিঠি। আর গল্পের নতুন ট্যুইস্টে নিজেদেরকে মানানোর চেষ্টা করছে দর্শকরা।

সাম্প্রতিককালে ধারাবাহিকের একটি প্রোমো ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। যেখানে সিদ্ধার্থ আর মিঠিকে বিয়ের মন্ডপে একসঙ্গে বসতে দেখে ঝড় বয়ে যায় নেটমাধ্যমে। এর মধ্যে আবার দর্শকদের অনুমান মিঠিই হয়তো মিঠাই। ছদ্মবেশে সে ফিরে এসেছে মনে হয়। মনোহরায় প্রাণ ফিরিয়ে আনতে সে এই কাজ করেছে। তবে দর্শকদের সকল অনুমানের মাঝে মিঠাইয়ের ছেলে শাক্যর সঙ্গে মিঠির সম্পর্ক সকলের নজর কেড়েছে। শাক্যর শিক্ষিকা হয়ে মনোহরায় পা রাখে মিঠি।

এবার ধারাবাহিকে মিঠি আর সিদ্ধার্থর বিয়ে দেখানো হয়েছে। আর এরপরই আরেকটি প্রোমো ভিডিও ভাইরাল হয়েছে নেটমাধ্যমে। যেখানে মিঠির বাবা তাঁকে মনোহরা থেকে নিয়ে যেতে চায়। সকলেই মিঠিকে আটকানোর চেষ্টা করলেও, সিদ্ধার্থ তাঁকে চলে যেতে বলে। কিন্তু এদিকে শাক্য ও মিঠির মধ্যে তৈরি হয়েছে এক মিষ্টি বন্ধুত্বের সম্পর্ক। যার জেরে মিঠির চলে যাওয়া মেনে নিতে পারে না শাক্য। আর মিঠিকে ফিরিয়ে আনতে একাই বাড়ির বাইরে পা রাখে সে। এবার একা বাড়ির বাইরে বেরিয়ে তাঁর সঙ্গে কী হয়? জানতে হলে দেখতে হবে ‘মিঠাই’।

গতকাল ধারাবাহিকের প্রোমো ভিডিও দেখে কেউ মন্তব্য করেছেন, ‘এবার জমবে মজা। আমি এই দৃশ্য দেখার জন্য খুবই এক্সাইটেড’। কেউ আবার লিখেছেন, ‘মিঠাইকে তাড়াতাড়ি ফিরিয়ে আনুন’। কেউ আবার মিঠির চরিত্রতে সৌমিতৃষাকে ভালোবাসায় ভরিয়েছেন। ধারাবাহিকের মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করছেন সৌমিতৃষা কুণ্ডু ও আদৃত রায়। এই দুজনের জুটি দর্শকদের মন লুভিয়ে এসেছে। শুক্রবার সোশ্যাল মিডিয়ায় ধারাবাহিকের এই নতুন প্রোমো ভিডিও ঝড় তুলেছে।

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

Exit mobile version