Arijit Singh: পড়াশোনায় কেমন ছিলেন অরিজিৎ সিং? গায়কের শিক্ষাগত যোগ্যতা সত্যিই চমকে দেবে

।। প্রথম কলকাতা ।।

Arijit Singh: গায়ক হিসেবে তিনি কতটা সফল তা নতুন করে বলে দিতে হবে না। কোনো ছবির ভবিষ্যৎ যাই হোক না কেন, সেখানে তার গানের সাফল্য কিন্তু বাঁধা ধরা, এ হেন অরিজিৎ সিং কিন্তু ছাত্র হিসেবেও নেহাত মন্দ ছিলেন না, গানের পাশাপাশি পড়াশোনাতেও তুখোড়। অরিজিৎ সিংয়ের শিক্ষাগত যোগ্যতা জানলে চমকে যাবেন।

এই মুহূর্তে দেশের চর্চিত গায়কদের মধ্যে অন্যতম হলেন অরিজিৎ সিং। একের পর এক সুপারহিট গান শ্রোতাদের উপহার দিয়ে চলেছেন তিনি। মুর্শিদাবাদের এই গায়ককে অনেকেই ‘হিট মেশিন’ তকমাও দিয়েছেন। নিজের তুখোড় গায়কীর মাধ্যমে কোটি কোটি মানুষের মন জয় করে নেওয়া এই গায়ক পড়াশোনায় কেমন ছিলেন? অনেকের মনেই প্রায়শয় উঁকি দেয় এই প্রশ্ন। আজকের প্রতিবেদনে সেই তথ্যই তুলে ধরা হল। কাশ্মীর থেকে শুরু করে কন্যাকুমারী- অরিজিতের গান মজেছে গোটা ভারত। অবশ্য শুধুমাত্র দেশেই নয়, বিদেশেও একাধিক কনসার্ট করেন তিনি। সেখানেও উপচে পড়ে শ্রোতাদের ভিড়। গানের জগতে সেরা হওয়ার পাশাপাশি অরিজিৎ কিন্তু পড়াশোনাতেও বেশ ভালোই ছিলেন। ‘কেশরিয়া’ গায়কের শিক্ষাগত যোগ্যতা শুনলে চমকে উঠবেন আপনিও।

মুশিদাবাদের জিয়াগঞ্জের ছেলে অরিজিৎ। সেই জেলারই রাজা বিজয় সিং হাইস্কুলে পড়াশোনা করেছেন অরিজিৎ। স্কুল স্তরের পড়াশোনা সম্পূর্ণ করার পর কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত রাজা শ্রীপত সিং কলেজে ভর্তি হন তিনি। সেখান থেকেই গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন অরিজিৎ। ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় ভালো ছিলেন গায়ক, তবে লেখাপড়ার থেকে বেশি সঙ্গীতের প্রতি ভালোবাসা ছিল তাঁর।

খুব ছোটবেলাতেই সঙ্গীতচর্চা শুরু করেছিলেন অরিজিৎ। ছেলের পছন্দকে গুরুত্ব দিয়েছিলেন গায়কের বাবা-মা। খুব কম বয়সেই ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত, রবীন্দ্র সঙ্গীত, তবলা বাজানো এবং পপ সঙ্গীতের পাঠ নেওয়া শুরু করে দিয়েছিলেন অরিজিৎ। তাঁর গুরু ছিলেন রাজেন্দ্র প্রসাদ হাজারি, ধীরেন্দ্র প্রসাদ হাজারি এবং বীরেন্দ্র প্রসাদ হাজারি। মাত্র 18 বছর বয়সে ফেম গুরুকুলে অংশগ্রহণ করেন অরিজিৎ। প্রতিযোগিতায় যদিও বিজয়ী হতে পারেননি তিনি। প্রতিযোগিতায় না জিতল বলিউডে গান গাওয়ার সুযোগ পান তিনি। এরপর তাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ইন্ডাস্ট্রিতে সেরা সিংহাসন আপাতত অরিজিতের দখলে।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

Exit mobile version