Trina Saha: ফের হাতছাড়া কাজ, আরেক সিরিজ থেকে সরলেন তৃণা, ফাঁস হল কারণ

।। প্রথম কলকাতা ।।

Trina Saha: বিতর্ক যে একবার শুরু হয়েছে সেটা যেন আর থামার বা পিছু ছাড়ার নামই নিচ্ছে না তৃণার। মাতঙ্গী কান্ডের জন্য কিছুদিন আগেই চর্চা এসেছিলেন তৃনা সাহা। বিতর্ক ফিকে হতে না হতেই ফের শিরোনামে বাংলা ইন্ডাস্ট্রির জনপ্রিয় অভিনেত্রী ফের একটি সিজনে থাকছেন না। তৃণা ‘মাতঙ্গী’ ওয়েব সিরিজের পর এবার আরও এক সিরিজ থেকে সরে গেলেন অভিনেত্রী। কিন্তু কেন? বিতর্ক যেন আর কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না তৃণা সাহার। এক বিতর্কের রেশ কাটতেই উসকে যাচ্ছে আরও এক বিতর্ক। মাতঙ্গী ওয়েব সিরিজে সোহিনী সরকারের সঙ্গে মনোমালিন্য হওয়ায় কিছুদিন আগেই সেই সিরিজ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন তিনি। এবার আরও এক সিরিজ থেকে একই ভাবে সরে গিয়েছেন বলেই জানা গিয়েছে।

টলিউডের অন্দরের খবর ‘গভীর জলের ফিশ ২’ সিরিজে থাকছেন না তৃণা। এটা কি সত্যি? এই বিষয়ে এক সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তৃণা জানিয়েছেন, ‘হ্যাঁ, এটা সত্যি, আমি গভীর জলের ফিশ ২ -তে থাকতে পারছি না। আমার হাতে এখন ভীষণ কাজের চাপ। অনেকগুলো প্রজেক্ট আছে হতেই। যে প্রজেক্টগুলোর সঙ্গে যুক্ত আছি, হাতে রয়েছে সেগুলোর সঙ্গে এটার ডেট ক্ল্যাশ করছিল তাই সরে গেলাম। ‘যদিও তৃণা এই বিষয়ে আরও জানান, ‘সাহানা দি অনেক চেষ্টা করেছিল, আমিও অনেক ম্যানেজ করার চেষ্টা করেছি কিন্তু হল না বিষয়টা। তাই কাজটায় থাকতে পারছি না। একটা আফসোস তো রয়েই গেল। কিন্তু আমার হাতে এখন অন্য একটা বড় কাজ আছে। ‘অর্থাৎ ক্যামেলিয়া, ওয়ার্কশপ প্রোডাকশনের পর এবার সাহানা দত্তের প্রজেক্ট থেকেও সরলেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় মুখ।

আগামী প্রজেক্টের আভাস কিন্তু ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় দিয়েছেন তৃণা। কিন্তু কাজটা কি সেটা জানাতে চাননি অভিনেত্রী। ইনস্টাগ্রামে কদিন আগেই একটি কালো টিশার্ট পরে ছবি দেন তিনি। সেটারই ক্যাপশনে লেখেন, ‘দারুণ এক ঘোষণা করার আছে। সঙ্গে থাকুন শীঘ্রই জানাব।’ এই বিষয়ে বলে রাখা ভালো ‘গভীর জলের মাছ’ সিরিজে মূলত চার বন্ধুর গল্প দেখানো হয়েছিল, যাঁরা সামনে একে অন্যের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখলেও পিছনে কিন্তু ঠিক তার উল্টো ছিল। এই সিরিজের প্রথম ভাগ যেখানে শেষ হয়েছে সেটা চরম পর্যায় থেমেছে। তাই এবার কী হবে সেটা জানার জন্য মুখিয়ে সকলেই। তবে এই সিরিজ তৃণার হাতছাড়া হওয়ার পর মন খারাপ ভক্তদের।

 

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

Exit mobile version