Aindrila-Sabysachi: ‘আমার সব্যের ঐন্দ্রিলা’, ভিডিও শেয়ার করলেন অভিনেত্রীর মা

।। প্রথম কলকাতা ।।

Aindrila-Sabysachi: মেয়ে চলে গিয়েছে সাত দিন হয়ে গেল। এখনও সেই শোক থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি পরিবার-পরিজন থেকে শুরু করে টলিপাড়া। তবে এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ছোট্ট ভিডিও পোস্ট করেছেন ঐন্দ্রিলা শর্মার মা শিখা শর্মা। এদিন অভিনেত্রীর কাছের মানুষ সব্যসাচীকে নিয়ে পোস্ট করেছেন অভিনেত্রীর মা।

সব্যসাচী আর ঐন্দ্রিলার পরিচয় ধারাবাহিক থেকেই। সেই ধারাবাহিকের ছবি দিয়ে তৈরি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে অভিনেত্রীর মা লেখেন, ‘আমার সব্যের ঐন্দ্রিলা’। ভিডিওতে ধারাবাহিকের একটি দৃশ্য দেখা গিয়েছে। যেখানে ঐন্দ্রিলার দু’গালে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন সব্যসাচী। সেইসঙ্গে ভিডিওতে বাজছে ভালোবাসার গান। অভিনেত্রী অসুস্থ থাকাকালীন তাঁর পরিবারের পাশে প্রথম থেকেই ছিলেন সব্যসাচী। যে কটা দিন ঐন্দ্রিলা অসুস্থ ছিলেন, তাঁর ঠিকানা ছিল ওই হাসপাতাল। এমনকি অভিনেত্রী চলে যাওয়ার পরেও তাঁর পরিবারের পাশে নিয়মিত রয়েছেন সব্যসাচী। আর একপ্রকার স্নেহ ভালবাসা থেকেই সব্যসাচীর হয়ে পোস্ট করেছেন অভিনেত্রীর মা। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজব রটে গিয়েছিল বিছানা নিয়েছেন সব্যসাচী। যার পর অভিনেতার কাছের বন্ধু সৌরভ দাস হুঁশিয়ারি বার্তা দিয়েছেন সকলকে।

সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পুরনো ভিডিও শেয়ার করে নেন ঐন্দ্রিলার দিদি। তখন অভিনেত্রীর বয়স খুব বেশি ছিল না। দু’বার ক্যান্সারকে জয় করে ফিরে আসলেও, এবারে আর লড়াই জেতা হল না। শেষ লড়াইটা হেরে গিয়েছেন তিনি। যদিও অনেকের বক্তব্য, তিনি হারেননি। অভিনেত্রীর দিদি ভিডিও শেয়ার করে বলেছেন, ‘শক্তি, সাহস, যুদ্ধ, জয়ের আরেক নাম আমার বুনু’। বিগত বেশ কয়েকদিন হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করার পর অবশেষে হার মেনেছেন তিনি। আর সেই সময়ে তাঁর শারীরিক অবস্থা সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য ফেসবুকে দিয়ে এসেছেন সব্যসাচী। কিন্তু ঐন্দ্রিলা চলে যাবার পর সেই সামাজিক মাধ্যম থেকেই, দূরত্ব বজায় রেখেছেন অভিনেতা। তাঁর ফিরে আসার প্রার্থনা করেছিলেন বহু মানুষ। কিন্তু কারোরই কোনও প্রার্থনা অবশেষে কাজ এলো না। সকলের বিশ্বাস ছিল, অভিনেত্রী এবারও সমস্ত প্রতিকূলতাকে জয় করে ফিরে আসবেন। কিন্তু সকলের আশা অধরাই থেকে গিয়েছে। এখন যে যার যার মতন করে মনে করে চলেছেন ঐন্দ্রিলাকে।

খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়

সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম

Exit mobile version