।। প্রথম কলকাতা ।।
Sandalwood Harvest: বনদফতরের তরফ থেকে এবার রাজ্য সরকারের আয় বৃদ্ধির উপায় হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে চন্দন গাছ চাষকে। এই লক্ষ্যে আগামী বছরের প্রথম থেকেই প্রায় এক কোটি চন্দন গাছ চাষ করার কাজ শুরু হবে বলে জানা গিয়েছে। এই উদ্যোগকে দফায় দফায় বাস্তবায়ন করার জন্য ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে তোড়জোড়। বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠী গুলিকে চন্দন গাছ চাষের ক্ষেত্রে কাজে লাগানো হবে।
নিউজ ১৮ বাংলায় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, বনদফতরের তরফ থেকে ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে চারাগাছ বিতরণের প্রক্রিয়া শুরু করা হবে। বন দফতরের এই উদ্যোগকে কার্যকর করার জন্য স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির সহযোগিতার প্রয়োজন হবে বলে জানা গিয়েছে। লাল চন্দন থেকে শুরু করে শ্বেত চন্দন উভয় চারাই আনা হবে এবং সেইগুলি বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যদের নজরদারিতে বেড়ে উঠবে। যদিও চন্দন গাছ চাষ করার জন্য বিশেষ কোনো ধরনের মাটির প্রয়োজন হয় না কিন্তু তাও বনদফতরের আধিকারিকরা বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে এই নিয়ে আলোচনা সেরে নিয়েছেন।
রাজ্যের কোন অংশের মাটি এবং আবহাওয়া চন্দন গাছ চাষ করার জন্য একেবারে আদর্শ হবে তা খুঁজে বার করার কাজ চলছে। তবে চন্দন গাছ অত্যাধিক গরমে সেই ভাবে বৃদ্ধি পায় না। কাজেই এই বিষয়টিকেও মাথায় রাখতে হচ্ছে। এই মুহূর্তে রাজ্য বনদফতরের উপার্জনের একটা বড় অংশ শাল, সেগুন, মেহগনি গাছের কাঠ। এগুলি মূলত রাজ্যের পশ্চিমের জেলাগুলি থেকেই পাওয়া যায়। তার সাথে যদি চন্দন গাছও চাষ করা যায় তবে রাজ্য বনদফতরের উপার্জন আরও বেশ খানিকটা বৃদ্ধি পাবে বলেই মনে করছে বনদফতরের একাংশ।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম