।। প্রথম কলকাতা ।।
২০২১ সালে মুক্তি পায় সিদ্ধার্থ মলহোত্র ও কিয়ারা আডবাণী অভিনীত ছবি শেরশাহ। বেশ কয়েক বছর ধরে দুই তারকা সম্পর্কে থাকলেও এই ছবি দিয়ে তাঁরা প্রথমবার পর্দায় জুটি বাঁধেন। বহু সময় তাঁদের একসঙ্গে নানা জায়গায় দেখা গিয়েছে। কখনও বিদেশে ছুটি কাটাতে যেতে। কখনও আবার বলিউডের কোনও পার্টিতে।তাহলে তাঁরা কি সত্যিই প্রেম করছেন? দীর্ঘ জল্পনার পর সিড- কিয়ারা বিয়ের পিঁড়িতে (Siddharth Kiara Wedding)। কেমন হবে তাঁদের দাম্পত্য জীবন? সুখের দাম্পত্য নাকি ডিভোর্স?জ্যোতিষীরা কী বলছেন?
তাঁদের জীবন সিনেমার মতো রোমান্টিক হবে নাকি বিবাদে ভরে উঠবে? রাশি মিলিয়ে দেখে জ্যোতিষীরা বলছেন,কিয়ারার জন্মদিন ৩১ জুলাই, অর্থাৎ তিনি লিও। সিদ্ধার্থ জন্মেছেন ১৬ জানুয়ারি, অর্থাৎ তাঁর রাশি ক্যাপ্রিকর্ন।কিয়ারা চিহ্নিত হন সিংহ দিয়ে। এই রাশির নারীরা অত্যন্ত সাহসী এবং বিশ্বাসী। রোমাঞ্চ পছন্দ করেন তিনি। ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে লিও নারীদের। এমন নারীদের জন্য সিদ্ধার্থের মতো পুরুষই দরকার, যাঁর সঙ্গে থাকলে কিয়ারা (Siddharth Kiara Wedding)আরও ঝলমলিয়ে উঠবেন ভবিষ্যতে।
সিদ্ধার্থ মলহোত্র ও কিয়ারা আডবাণী দুজনেরই শুভ সংখ্যা ৭। আর যাঁদের শুভ সংখ্যা ৭ হয়, তাঁদের নিজেদের কেরিয়ার সম্পর্কে অত্যন্ত সচেতন হন। সমস্ত কিছুর আগ কাজকে রাখেন। স্বামী- স্ত্রী হিসেবে একে অপরের প্রতি অত্যন্ত দায়িত্ববান হন। পেশাগত এবং ব্যক্তিগত উভয় জীবনেই অত্যন্ত সুখী হন তাঁরা।
জ্যোতিষীর পক্ষ থেকে আরও জানানো হচ্ছে যে, বিয়ের পর(Siddharth Kiara Wedding) সিদ্ধার্থ মলহোত্র এবং কিয়ারা আডবাণী লাইমলাইট থেকে নিজেদের ব্যক্তিগত জীবন দূরে রাখবেন। পেশাগত দিকেও সাফল্য পাবেন তাঁরা। ব্যবসায়ীক প্রকল্পের কোনও কাজ একসঙ্গে করলেও সাফল্য পাবেন। ব্যবসায়ীক দিক থেকে কোনওদিকে তাঁদের আর্থিক বিনিয়োগ করা দরকার। ২০২৩ সাল তাঁদের জীবনে অনেক সাফল্য এবং সুখবর নিয়ে এসেছে।
‘কফি উইথ করণ’- এ কিয়ারা জানিয়েছিলেন, কেবল শেরশাহ নয়, অনেক আগে থেকেই একে অপরকে চিনতেন তাঁরা। তবে ‘শেরশাহ’-র সৌজন্যেই একসঙ্গে কাজ করেছিলেন সিদ্ধার্থ কিয়ারা। এরপর থেকেই বলিউডে জোরালো হয় তাঁদের প্রেমের গুঞ্জন। সেই গুঞ্জন শেষমেশ গড়িয়েছে বিয়েতে(Siddharth Kiara Wedding)। রাজস্থানের জয়সলমীরে সূর্যগড় প্যালেসে সুখের জীবন শুরু ‘শেরশাহ’ জুটির(Siddharth Kiara Wedding)।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম