।। প্রথম কলকাতা ।।
PM Narendra Modi: প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদী কতদূর পড়াশোনা করেছেন? এবার হাতেনাতে মিলে গেল তার প্রমাণ। কে নমোর এই সহপাঠি যিনি তুলে ধরলেন গোপন তথ্য? জানেন ছাত্র হিসেবে কেমন ছিলেন মোদী? ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আদৌ চা বিক্রি করতেন কিনা সেই বিতর্ক ভোট এলেই শুরু হয়। তেমনই নমোর শিক্ষাগত যোগ্যাতা নিয়েও কম প্রশ্ন ওঠেনি। তবে এবার মিলল সেইসব প্রশ্নের উত্তর প্রকাশ্যে উত্তর দিলেন নরেন্দ্র মোদীর সহপাঠী। যিনি নিজে দেখেছেন এবং পড়াশোনা করেছেন মোদীর সঙ্গে।
কে ইনি? কেন প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠার পরো চুপ করে ছিলেন নমো জানেন? সম্প্রতি সংবাদসংস্থা এএনআই-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ‘ছাত্র’ মোদীকে নিয়ে মুখ খুলেছেন বর্ষীয়ান সাংবাদিক শীলা ভাট। আর শীলা ভাটই ছিলেন নরেন্দ্র মোদীর মাস্টার্স পড়ার সহপাঠী। সাংবাদিক শীলা ভাটের অবশ্য আরও একটা বড় পরিচয় আছে সেকথায় পরে আসছি৷ মোদীর সহপাঠি জানান, ১৯৮১ সালে মোদীর সঙ্গে প্রথম সাক্ষাৎ হয় শীলা ভাটের। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে নরেন্দ্র মোদী তখন স্নাতকোত্তরে অর্থাত মাস্টার ডিগ্রির দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। ধ্যাপক প্রবীণ শেঠ তাঁর মতো মোদীরও মেন্টর ছিলেন।
পড়াশোনায় কেমন ছিলেন মোদী? তাঁর প্রাপ্ত মার্কসই বা কেমন ছিল? বর্ষীয়ান সাংবাদিক জানান পড়াশোনায় অসম্ভব মেধাবি, পরিশ্রমী এবং মনোযোগী ছাত্র ছিলেন নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কি আদৌ শিক্ষিত? ‘দেশের একজন শিক্ষিত প্রধানমন্ত্রী চাই’ বলে স্পেশাল ক্যাম্পেনও শুরু করেছিল অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টির। এমনকি প্রধানমন্ত্রী শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ চেয়েও জাতীয় তথ্য কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল আপ। শীলা ভাট ভারতের এমন একমাত্র মহিলা সাংবাদিক যিনি মুখোমুখি সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন দাউদ ইব্রাহিমের।
সেই শীলা দেবী ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর সহপাঠী৷ এদিকে তথ্য বলে প্রধানমন্ত্রীর ১৯৭৮ সালে গুজরাট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ পাশ করেন এবং দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স পাশ করে বেরোন ১৯৮৩ সালে। শীলা দেবীর দাবি, তাঁদের আর এক সহপাঠী বর্তমানে ডাকসাইটে আইনজীবী। আপ, কংগ্রেসের মতো বিরোধীরা যখন বারবার মোদীর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে কটাক্ষ করছে তখন তিনি ওই আইনজীবীকে মুখ খোলার কথা বলেছিলেন কিন্তু আদতে তা হয়নি বলেই মোদীর ডিগ্রির কপি চেয়ে আম আদমি পার্টি কোর্টে গিয়েছিল বলে মনে করেন সাংবাদিক শীলা ভাট।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম