।। প্রথম কলকাতা ।।
কোনওকিছু না ভেবেই মাতঙ্গীর শ্যুটিং ফ্লোর থেকে সেদিন বেরিয়ে গিয়েছিলেন তৃণা। তৃণার এই আচরণ মেনে নিতে পারছেন না প্রযোজক রুদ্রনীল ঘোষ। শ্যুটিং ফ্লোর মন্দিরের সমান। ফ্লোরে যে যত বেশি সহ্য করতে পারে মানুষের কাছে তাঁর কদর বাড়ে। তৃণাকে খোঁচা মারলেন রুদ্রনীল? প্রথম কলকাতাকে কী বললেন? অন্য কারোর ভুল না দেখে শেষ পর্যন্ত তৃণারই দোষটাই দেখা হচ্ছে প্রথম কলকাতাকে কেন বলেছিলেন তৃণা সাহা?
১ লা অগস্ট প্রথম কলকাতাকে টেলিফোনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তৃণা জানিয়েছিলেন তাঁকে বার বার প্রোডাকশন টিমের তরফে সব ভুলে যেতে বলা হচ্ছে। কিন্তু নিজের সম্মানকে কখনও ছোট করে কাজ করতে রাজি নন তৃণা সাহা। কিন্তু সেদিন শ্যুটিং ফ্লোর থেকে বেরিয়ে কী ঠিক করেছিলেন? আমাদের কাছে তৃণার সাথে নিজের তুলনা টেনে কী বললেন রুদ্রনীল? যখন অ্যাকশন বলা শুরু হয় ওই জায়গাটা আমার কাছে মন্দির। তৃণাকে কী বোঝাতে চাইলেন রুদ্রনীল?
তৃণার কথায় একটা সাধারণ জিনিস চেয়েও তিনি পাননি একজন আর্টিস্ট হয়ে তিনি যথাযথ সম্মান পাননি। কিন্তু তৃণার এই দাবি উড়িয়ে দিলেন রুদ্রনীল। হাজার কষ্ট সহ্য করতে পারলে মানুষ তাঁকে টপে নিয়ে যায়! কেন বললেন রুদ্রনীল ঘোষ? নিজের কোন অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন আমাদের সাথে? যদিও সেদিন শ্যটিং ফ্লোর থেকে বেরিয়ে যাওয়াটা ভুল হয়ে গিয়েছে বলেই মনে করছেন তৃণা নিজেও। একইসাথে সোহিনী নিজেও ভুলটা বুঝে ক্ষমা চান। দাবি নীলপত্নীর।
যদিও প্রথম কলকাতার তরফে সোহীনির বিরুদ্ধএ তোলা তৃণার সব অভিযোগ নিয়ে প্রশ্ন করার জন্য যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন তোলেননি। তাঁর ঘনিষ্ঠরা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। কে ঠিক কে ভুল এ নিয়ে শোরগোল চলছেই। তবে কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি বন্ধ করে শ্যুটিং আগের অবস্থায় ফিরে আসুক। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাক চাইছে টলিপাড়া।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম