।। প্রথম কলকাতা ।।
Lip care: শীতের সময়ে বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকে। এর প্রভাব পড়ে ঠোঁটে। ঠোঁট শুকিয়ে যায়। অনেক সময় রক্ত বের হতে থাকে। তাই এই সময় ঠোঁটের নিয়মিত চর্চা করা উচিত। আবহাওয়ার আর্দ্রতা এবং শরীরে জল শূন্যতার জন্যই ঠোঁটের জল শুকিয়ে যায়। তবে এই শীতে ঠোঁট সতেজ কোমল রাখা নিয়ে চিন্তা করার আর দরকার নেই। জেনে নিন কি কি করবেন।
শুকনো ঠোঁট জিভ দিয়ে ভেজানোর অভ্যাস আছে অনেকের। ঠোঁট শুকিয়ে গেলে জিভ দিয়ে ঠোঁট ভেজানো যাবে না। ঠোঁট ভেজা রাখতে সঙ্গে লিপ বাম রাখতে হবে। ঠোঁটে আর্দ্রতা যুক্ত লিপ বাম বা পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করতে হবে শীতকালে।
এছাড়া কয়েকটি প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। যাদের অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার প্রবণতা আছে তারা চালের গুঁড়োর সঙ্গে অল্প জল মিশিয়ে পনেরো থেকে কুড়ি মিনিট মিশ্রণটি ঠোঁটে লাগিয়ে রাখুন। এতে ঠোঁটের মরা চামড়াগুলো সহজে উঠে যাবে।
সমপরিমাণ গ্লিসারিন ও অলিভ অয়েল একসঙ্গে মিশিয়ে ঠোঁটে লাগান। তা ময়েশ্চারাইজারের কাজ করবে।ঠোঁট মোলায়েম রাখতে তিলের তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।
সপ্তাহে একদিন সমপরিমাণ মধু পেট্রোলিয়াম জেলি মিশিয়ে ঠোঁটে 15 মিনিট রেখে দিন। এরপর পরিষ্কার তুলো দিয়ে আস্তে আস্তে তুলে ফেলুন।
রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে আমন্ড অয়েল নিয়ে ঠোঁটে ম্যাসাজ করুন। এরপর সারারাত সেটা রেখে দিন এতে ঠোঁট সজীব থাকবে।
ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করতে গোলাপি ভাব ফিরে পেতে ঠোঁটে ঘি লাগান।
ঠোঁটে মসৃণতা আনতে প্রাকৃতিক উপাদান হিসেবে বারবার নারকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন।
ঠোঁট নরম রাখতে শীতকালে এক চামচ গোলাপ জল আধ চা চামচ গ্লিসারিন একসাথে মিশিয়ে রাতে ঠোঁটে লাগাতে পারেন। এতে শীতকালে ঠোঁট নরম থাকে।
দুধ অথবা দুধের সর ঠোঁটে লাগিয়ে হাত দিয়ে ম্যাসাজ করুন এতে ঠোঁট সুন্দর থাকবে।
এছাড়া বেশি করে জল খেতে হবে। তাজা ফলের শরবত খাওয়া ভালো। শীতকালে ত্বক ফাটার অন্যতম কারণ দেহে জলের ঘাটতি। ফলের রস সেই ঘাটতি পূরণ করবে।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম