।। প্রথম কলকাতা ।।
Japan Rule for Bengali: এই দেশটায় বাঙালিদের জন্য অনেক সুযোগ। একবার সেটল হতে পারলে শেষজীবন পর্যন্ত ভাবতে হবে না। জাপানে কোনও বাড়িতে থাকতে গেলে ভাড়া লাগবে না। কিন্তু বিনিময়ে একটা কাজ করতেই হবে। কোনও পয়সা খরচ ছাড়াই বাঙালিদের রোজগারের এত বড় সুযোগ কেন এদেশে? কয়েক বছর পর জাপান দেশটার কতটা অস্তিত্ব থাকবে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশ্বের অনেক তাবড় তাবড় ব্যক্তিরা। কোনও টাকা খরচ করা ছাড়াই এত সুযোগ কেন এই দেশটায়? চেরিফুলের দেশে যেতে গেলে একটাই ক্রাইটেরিয়া চাই। বলা হচ্ছে জাপানে এমন অনেক বাড়ি আছে, যেখানে কোনও মানুষ বসবাস করেন না। সেখানেই বিনা পয়সায়, বিনা ভাড়ায় থাকতে পারবেন আপনি। শর্ত শুধু একটাই বাড়িটার প্রপার যত্ন করতে হবে আপনাকে। জাপানে কেন বৃদ্ধরাই বেশি কাজ করেন? ব্যাঙ্ক, বাজার, মল, হাসপাতালেযেসব বয়সের মানুষেরা আমাদের দেশে অবসর নেন,।জাপানে তারা কাজ করেন একেবারে শেষ বয়স পর্যন্ত। এখানেই জাপানের সঙ্গে আমাদের দেশের অনেক পার্থক্য।
জাপানে আসলে হু হু করে কমছে জনসংখ্যা। জাপানের সরকারী তথ্য অনুযায়ী, টানা ১৪ বছর ধরে এই ধারা অব্যাহত রয়েছে। ২০২৩ সালে নাকি জাপানে জনসংখ্যা সবথেকে বেশি হারে কমেছে। কারণ সেখানকার নাগরিকেরা বাচ্চা জন্ম দিতে চাইছেন না। আর এমনটা চলতে থাকলে ধসে পড়বে জাপানের অর্থনীতি আর এখানেই বিশ্বের অনেক তাবড় তাবড় ব্যক্তিত্বরা জাপান দেশটাকে নিয়ে রীতিমত আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন।
এই জায়গায় বাংলাদেশের পড়ুয়ারা বড় লাভ পেতে পারেন। তাই ২০২৩ সালেই জাপান সরকার নিয়ম করেছিল তারা।প্রতিবছর ৪ লক্ষ বিদেশি ছাত্রছাত্রীদের দেশে আসার সুযোগ দেবেন। তাদের স্কলারশিপ দেবেন এবং তারা যাতে জাপানেই চাকরি পায় সেই চেষ্টাটাই করবে সরকার।।তাদের সেখানে থাকারও সুবন্দোবস্ত সরকার করবে। জাপান সরকার আসলে বুঝতে পেরেছে এভাবেই চলতে থাকলে তাদের দেশ শেষ হয়ে যাবে একটা সময়ে।
এসময় বাংলাদেশি পড়ুয়ারা জাপানে গেলে কি কি সুবিধা পেতে পারেন? জাপানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিভিন্নরকমের স্কলারশিপ দেওয়া হয়ে থাকে, যেখানে বাংলাদেশি পড়ুয়ারা ফুল স্কলারশিপ, পার্সিয়াল স্কলারশিপ বা নিজ খরচেও পড়তে পারেন। এছাড়াও পড়ুয়ারা এখানে পার্ট টাইম জবও করছেন
https://www.facebook.com/100069378195160/posts/716110540711546/?mibextid=NTRm0r7WZyOdZZsz
জাপানের ‘টেকনিক্যাল ইন্টার্ন ট্রেনিং’ ও ‘নির্দিষ্ট দক্ষ কর্মী’ স্কিমের আওতায় বাংলাদেশিদের নিয়োগের বিষয়ে ২০১৮ ও ২০১৯ সালে ঢাকা ও টোকিও পৃথক সমঝোতা স্মারক (এমওসি) সই করেছিল। যার জেরে বাংলাদেশিদের কাজের জন্য একটা বড় সুযোগ। এই জাপান বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই ক্রাইসিস পিরিয়ডে জাপানে গেলে বাঙালিরা, বাংলাদেশি নাগরিকেরা বড় লেভেলের সুযোগ পেতেই পারেন।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম