।। প্রথম কলকাতা ।।
Electric bill: ইলেকট্রিক বিল কমানোর ১০ টা উপায়। হ্যাঁ আমরা জানি মাসের শেষে এটা আপনার বড় চিন্তা। কখনও আসছে ৩৫০০ আবার কখনও ৫০০০। কীভাবে আসছে এতো টাকা বিল। দিনে কত ঘন্টা ফ্রিজ চালাচ্ছেন ? আপনার মোবাইল চার্জ দেওয়ার সময় কী এই পদ্ধতি মানেন। আপনাকে একটু বুদ্ধি করে চালাতে হবে এসিটাও। এই ১০ টা টিপস মানুন। বিল কমে হবে হাফ। আর পকেট হবে না গড়ের মাঠ।
ক্রমাগত বাড়তে থাকা বিলের দায় কি আপনার? বিলের পিছনে নাগাড়ে টাকা ঢালতে হচ্ছে। টিপস নম্বর ওয়ান, বেশিরভাগ সময় এসি রিমোট দিয়ে বন্ধ করার পর সুইচ বন্ধ করি না। এতেও কিছুটা অতিরিক্ত ইউনিট পোড়ে। টিপস নম্বর ২,,, খেয়াল করে একটু দেখুন এসিতে। টার্বো মোড রয়েছে? সেই মোডটিও যত দূর সম্ভভ কম ব্যবহার করুন। তাহলে বিদ্যুতের বিল কম আসতে পারে।
তিন নম্বর টিপসটা নিয়ে আপনাকে ভাবতে হবে বৌকি। আপনার ঘরে একসঙ্গে কটা লাইট জ্বলে? চেষ্টা করুন সিএফএল বা এলইডি লাইট ব্যবহার করতে। এসব লাইটের আলোয় ফিলামেন্টের তুলনায় সার্কিট ব্যবহার হওয়ায় বিদ্যুতের খরচ কমে যায় অনেকটা। যে কোনও বৈদ্যুতিক যন্ত্র কেনার সময় স্টার রেটিংয়ে ভরসা রাখুন। কোনও যন্ত্রের স্টার রেটিং বেশি হলে তার ইউনিট বাঁচানোর ক্ষমতাও ততটা বেশি।
পুরনো তার, পুরনো যন্ত্র ব্যবহারে বিদ্যুৎ বিল বাড়ে। তাই দশ-পনেরো বছরের পুরনো যন্ত্র বা তার ব্যবহার না করে আধুনিক যন্ত্র ব্যবহার করুন। ঘন ঘন এসি চালু ও বন্ধ করবেন না। চালিয়ে কিছুক্ষণ পর বন্ধ করাই নিয়ম। হালফিলের বেশির ভাগ এসি মডেলেই রয়েছে টাইমার সেট করে রাখার সুবিধা। টাইমার সেট করে রাখার অর্থ হল এটি নির্দিষ্ট সময়ে আপনার এসির স্যুইচ অফ করে দিতে পারে। তাতে আখেরে বিদ্যুৎ খরচ সামান্য হলেও কম করা যায়।
দীর্ঘদিনের ওয়ারিং আপনাকে বিলের বড় সড় ধাক্কা দিতে পারে। বাড়ির ওয়্যারিং পুরনো হলে বদল করুন। নতুন তার কেনার সময় গুণমানের দিকে নজর দিন। মনে রাখবেন খুব পুরনো তারের ওয়্যারিং ব্যবহার করলে বিদ্যুৎ বিল বাড়তে থাকে।
আর এই ভুলটাতো আপনি রোজ করেন ফ্যান, লাইট অন করে ঘর ছেড়ে চলে যান। তখন অপ্রয়োজনে বিদ্যুৎ নষ্ট হতে থাকে। প্রয়োজন শেষ হলে ফ্যান, লাইট সহও অন্যান্য ডিভাইস বন্ধ করে দিন। অপ্রয়োজনে বারবার ফ্রিজের দরজা খুলবেন না। রান্না করা বা খাবার গরম করার ক্ষেত্রে মাইক্রো ওভেন ব্যবহার না করে গ্যাস ওভেন ব্যবহার করুন
আপনি যদি বিদ্যুতের বিল একদম কম করতে চান।
প্রচণ্ড গরমে বিদ্যুতের বাড়তি ব্যবহারের ফলে মোটা অঙ্কের বিল আসতে পারে। তাই মাসিক খরচ নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিদ্যুতের ব্যবহার সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। একটু সতর্ক থাকলে বাড়তি বিদ্যুৎ খরচ এড়ানো সম্ভব বলছেন বিশেষজ্ঞরাও।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম