।। প্রথম কলকাতা ।।
দিল্লির নিরাপত্তায় সাইলেন্ট লেজার হাতিয়ার। একটা মাছি পর্যন্ত গলার উপায় নেই। শত্রুর তরফে ড্রোন এলে মাকড়সার মতো ধরবে। আন্ডারগ্রাউন্ডে চলছে জবরদস্ত তল্লাশি। কেন জানেন? জল থেকে স্থল, আকাশ বা পাতাল রাজধানীর এমন একটা কোনও নেই যা নজরদারির বাইরে। এমনকি বাতাসও পরীক্ষা করা হচ্ছে। অহড়হ কেন জানেন? গোটা দুনিয়ার নজরে ভারতের জি২০ একটা ভুলচুক একটা মিস ব্যস অনেক বড় ক্ষতি ভারতের শত্রুরা ওর পেতে বসে রয়েছে কিন্তু ভারতকে যারা প্রটেক্ট করে তাদের ক্ষমতা আরও বেশি।
দিল্লি পৌছে গেছেন আমেরিকান প্রেসিডেন্ট। ভারত এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে কার্যত অ্যাক্টিভেট করে দিয়েছে। দিল্লির আশেপাশের চারটে এয়ারপোর্ট অ্যালার্ট মোডে। রয়েছে শুনলে অবাক হবেন রীতিমত রেডি রয়েছে একের পর এক মিশাইল। এটাই এমন একটা সময় যখন বিশ্বের তাবড় তাবড় নেতারা ভারতের মাটিতে। দিল্লিতে এমূহুর্তে মোতায়েন রয়েছে কাউন্টার ড্রোন সিস্টেম। মাকড়সার মতো শিকারের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে নাকি এই অস্ত্র? না, দূর থেকেই খেল খতম করে দেয় এই সিস্টেম। এতে রয়েছে টার্গেটকে ধ্বংস করার দুটো পদ্ধতি। প্রথমটা হল সফট কিল এর ফলে কোন শত্রু উড়ে এলে তার নেটওয়ার্ক লিঙ্ক কেটে দেয় যার ফলে সোর্স থেকে লিঙ্ক বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ড্রোনের। কিছুক্ষণের মধ্যে তা মাটিকে পড়ে বিকল হয়ে যায়।
দ্বিতীয়ত হার্ড কিল প্রক্রিয়াও বেছে নেয় এই ড্রোন এর মানে শত্রু দেশের ড্রোন সীমানায় ঢুকলেই লেজার অস্ত্র দিয়ে তার ওপর হয় সোজা হামলা। লেজার হামলার ফলে ড্রোনের ইলেকট্রনিক সিস্টেম খারাপ হয়ে যায়। কোনও ধামাকা ছাড়াই ধ্বংস হয়ে যায় ড্রোন। আর এটাই হচ্ছে সাইলেন্ট কিলার। মাটির নিচ থেকে মাটির ওপর আলো থেকে বাতাস ৩৫ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের প্রতিটি কোণে নজরদারি চালানো হচ্ছে। যেখানেই সামান্যতম বিপদের আশঙ্কা থাকছে সেখানেই মোকাবিলার ফুল অ্যাকশন। প্রতিমূহুর্তে বাতাসও পরীক্ষা করা হচ্ছে যাতে কোনও জৈব বা রাসায়ানিক হামলা না হয়। দিল্লির মোট ৩৫ কিলোমিটার এলাকায় মাছি গলতে না দেওয়ার মতো নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে লাগানো হয়েছে পাঁচ হাজার সিসিটিভি ক্যামেরা। তৈরি করা হয়েছে বিশেষ কন্ট্রোল রুমও। দিল্লি এখন শত্রুদের চক্রবূহ্য একবার ঢুকতে বের হওয়ার রাস্তা পাবে না।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম