।।প্রথম কলকাতা।।
Fitness business: আমাদের দেশে অনেকেই এখন নানান ধরনের ব্যবসায় নামছেন। অনেকেই পড়াশোনা করতে করতে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা করছেন। পার্ট টাইমে বিভিন্ন কাজে যুক্ত হচ্ছেন। আজকাল সকলে স্বাস্থ্য (health) নিয়ে খুব সচেতনতা অবলম্বন করছে। কিভাবে ফিট(fit) থাকা যায় তা নিয়ে সবাই ব্যস্ত। সুস্থ এবং ফিট থাকার উপায় প্রত্যেকেই আমরা অল্পস্বল্প জানি। তবে ঘরে বসে তো আর সুস্থ থাকা যায় না। তাই প্রত্যেকেই একটা ভালো ফিটনেস ট্রেনিং(fitness training) ক্লাব বা জিম ইত্যাদিতে যোগদান করে নিজেকে সুস্থ রাখতে চাইছেন।
সে ক্ষেত্রে আধুনিক যুগে একটি ফিটনেস সেন্টার(fitness center) বা জিম চালু করলে প্রচুর লাভ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এই ব্যবসার ক্ষেত্রে ভালো পরিমানে বিনিয়োগ করতে হয়। তবে শরীরচর্চা যদি আপনার নেশা হয়ে থাকে তাকে পেশায় বদলে ফেলে দিতে পারেন। বেশ কয়েক বছর ধরে ফিটনেস শিল্প এতটা এগিয়েছে যে যে কোন ব্যক্তির সচ্ছন্দে ফিটনেস প্রশিক্ষণকে একটি পূর্ণ সময় ক্যারিয়ার হিসেবে ভাবতে পারেন। ফিটনেস প্রশিক্ষক হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে অনেকেই আগ্রহী এখন।
বিশ্বের দ্রুততম ক্রমবর্ধমান কেরিয়ার পথের অন্যতম পিলার ফিটনেস । আগামী কুড়ি বছর এই ধারা চলতেই থাকবে বলে মনে করেন অনেকে। ক্রমবর্ধমান ব্যস্ত জীবনে যত দিন যাচ্ছে ততই ফিটনেস সচেতন হচ্ছে সকলে। নিজেকে একটা পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারলে ব্যবসায়িক ক্রীড়াবিদ এবং রাজনীতিবিদদের মতো উচ্চ স্তরের সেলিব্রেটি ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ তৈরি হয়। তাতে ভালো উপার্জনের পাশাপাশি অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়। এছাড়াও ফিটনেস প্রশিক্ষক হিসেবে অন্যদের সাহায্য করতে পারেন আপনি।
ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক হিসেবে ক্লায়েন্টের কর্মক্ষমতা জানতে হবে। তিনি কি ধরনের ওয়ার্ক আউট করবেন কতক্ষণ করবেন তার নির্দেশ দিতে হবে। আবার বিভিন্ন সেশনে এক একটি গ্রুপে বা ব্যাচকে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। আবার তাদের এক সঙ্গে অনুপ্রাণিত করতে পারেন। প্রাথমিকভাবে উপার্জন কম হতে পারে তবে ধৈর্য হারালে চলবে না। আপনাকে মাথায় রাখতে হবে আপনি পণ্য আপনি বিক্রেতা। আপনার প্রচার আপনাকে নিজেকেই করতে হবে।