।। প্রথম কলকাতা ।।
Probase Ghorkonna: দশ বছর পর বোনের সাথে জন্মদিন পালন করলেন প্রবাসে ঘরকন্যার মহুয়া। এতোগুলো বছর বাদ পড়ল কেন? কেমন হল জন্মদিনের সেলিব্রেশন?
সবকিছুর মধ্যেও খানিকটা মন খারাপ মহুয়ার! কে জানেন? মাকে মেহা ভালোবেসে দিল এই উপহার। বাড়িতে এখনো কেন যাননি ? মহুয়ার স্বামীর জন্যই যে সমস্যায় পড়লেন।
দুবছর পর দেশে ফিরেছেন প্রবাসে ঘরকন্যার মহুয়া। বিদেশে থাকা প্রবাসী বাহালি ভ্লগার অনেকেই আছেন। কিন্তু মহুয়া যেন সবার থেকে আলাকা। এরকম মাটির মানুষ আর কজন হয়। মহুয়ার ফ্যানরা নিশ্চয় আমাদের সাথে সহমত হবেন। সেই মহুয়ার বহুদিন পর একটা ইচ্ছেপূরণ হল।
দেশে ফিরে আগে মেদিনীপুরে নয়। বেঙ্গালুরুতে গিয়েছেন বোনের বাড়িতে। সেখানেই এবার দুই বোনের একসাথে জন্মদিন সেলিব্রেট হল। আসলে দুইবোনের জন্মদিনের বাংলা তারিখ এক। ইংরেজিতে আগে পরে। এই প্রথম বাংলা তারিখের একদিনে একসাথে রইলেন দুজন। কেক কেটে হল সেলিব্রেশন। একে অন্যকে কেক খায়িয়ে দিলেন।
দুপুরে পাতে ছিল বিরিয়ানি। আবেগঘন হয়ে পড়লেন মহুয়া।
তবে কোথাও যেন একটু মন খারাপ তাঁর। এদিন যদি মেদিনীপুরে মায়ের কাছে থাকতে পারতেন তবে আরো ভালো হত। কিন্তু স্বামীর জন্য আপাতত বেঙ্গালুরুতে এক সপ্তাহ থাকতে হবে। কারণ সেখান থেকেই অফিস করছেন তিনি। ছুটি পাননি বলেই আগে আমেরিকা থেকে বেঙ্গালুরুতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত। তবে রাতে একসাথে বাইরে খাওয়ার ইচ্ছে থাকলেও সেটা হয়নি। বোনের মামাশ্বশুড়ের বাড়িতে জমিয়ে খাওয়া দাওয়া হয়। সেখানেও আবার কেক কাটেন মহুয়া। মেহার থেকেই মুয়া বেস্ট গিফটট পেয়েছেন। মায়ের ছবি এঁকেছে সে। যা দেখে মহুয়া ভীষণ খুশি।
বাসে ঘরকন্যা বিদেশে থেকেও নিজের দেশকে ভোলেননি এই বাঙালী গৃহবধূ!রো: সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে খ্যাতি অর্জন করাটা এখন অনেকের কাছেই বেশ সহজ ভ্লগিংয়ের মাধ্যমে। ভ্লগিং এই মুহূর্তে অতি জনপ্রিয় একটি পেশা।
একটা সময়ে বিদেশে যে আত্মীয়রা বসবাস করতেন তাঁরা দেশে ফিরলে তাঁদের মুখ থেকে ইউরোপ, আমেরিকার গল্প শুনেই মন ভরাতে হত। তবে সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে একজন প্রবাসী কীভাবে ২৪ ঘণ্টা কাটান তা জানার জন্য নির্দিষ্ট ভ্লগে চোখ রাখলেই যথেষ্ট। আমেরিকার সমস্তখুঁটিনাটি তথ্য গুছিয়ে বলেন মহুয়া।
অনেক অজানা জিনিস জানতে পারি তাঁর ভ্লগ থেকে। তাই তো মহুয়া সকলের প্রিয়।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম