।। প্রথম কলকাতা ।।
Emergency Alert: কলকাতায় হঠাৎ কেঁপে উঠছে সবার ফোন হলটা কী? আচমকা সাইরেন বেজে উঠছে আপনার ফোন কী তাহলে হ্যাক হয়ে গেল? মেসেজে বড় করে লেখা এমার্জেন্সি এলার্ট :এক্সট্রিম কেন আসছে এই এমারজেন্সি এলার্ট? এটা ভুয়ো কিছু নয় তো? কী আছে এই বার্তায়? আতঙ্কের কোনও কারণ আদৌ আছে? কেন্দ্রীয় সরকার সাবধান করে কী বলছে জানুন। বাংলা নয় গোটা ভারতজুড়ে একাধিক টেলিকম নেটওয়ার্কের এই এলার্ট পাছাচ্ছে মোবাইলে। ভাইব্রেট হতে থাকছে স্মার্টফোন। আচমকা সাইরেন বেজে উঠছে। আসলে কী হয়েছে আপনার মোবাইলে?
আসলে আপনার ফোন হ্যাক হয়নি বা কোনও বিপদ হয়নি সরকারের পক্ষ থেকে এক বিশেষ এলার্ট সিস্টেম তৈরি করা হচ্ছে। পরীক্ষামূলক ভাবে এই এলার্ট পাঠানো হচ্ছে নাগরিকদের ফোনে। টেলিকমিউনিকেশন দফতরের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে জানানো হয়েছে রীক্ষামূলক ভাবে নাগরিকদের ফোনের স্ক্রিনে পাঠানো হয়েছে কোনও বিপদের সংকেত নয়। তাই তাদের পক্ষ থেকে কোনও পদক্ষেপ নিতে হবে না। এটি প্যান ইন্ডিয়া ইমার্জেন্সি এলার্ট সিস্টেমের পরীক্ষার জন্য নাগরিকদের ফোনে পাঠানো হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঘূর্ণিঝড়, প্রবল বৃষ্টি, ভূমিকম্প, সুনামির মতো কোনও প্রাকৃতিক বিপর্যয়। বা জরুরি অবস্থার সময় মোবাইলের মাধ্যমে দেশের মানুষকে সতর্ক করার পাঠানোর জন্য এই পরীক্ষা চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার।
ওই মেসেজে কী আছে?
তা পড়ে শোনাচ্ছে এক মহিলা কণ্ঠ বারবার করে বলা হচ্ছে এটি নাগরিকদের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্যই পাঠানো হচ্ছে। যাতে জরুরি পরিস্থিতিতে সময়মতো এটি মোবাইলে পাঠানো যায়। ২৭ অক্টোবর বিভিন্ন ফোনে এসেছে এমন মেসেজ। ওই মেসেজেই সময় এবং তারিখও লেখা রয়েছে। তবে সকলে সেই মেসেজ পাননি। কেউ কেউ সেই মেসেজ পেয়েছেন।
সারা দেশের বিভিন্ন এলাকায়, বিভিন্ন সময়ে ভাগে ভাগে এমন মেসেজ পাঠিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে অ্যালার্ট করা হয়। আপৎকালীন সময়ে দ্রুত সারা দেশে খবর পাঠানোর জন্য এমন পরিকাঠামো ব্যবহার করা হবে। দেশের মোবাইল অপারেটরদের মাধ্যমে কীভাবে দ্রুত এই বার্তা পাঠানো যায় সেটাই পরীক্ষা করে দেখার কাজ হচ্ছে। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অঞ্চলে এই মেসেজ পাঠিয়ে আপাতত পুরো বিষয়টিকেই খতিয়ে দেখে নেওয়া হচ্ছে। গত দু এক মাসে নানা সময়ে পাঠানো হয়েছে এই মেসেজ। তাই আতঙ্কিত হবেন না।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম