।। প্রথম কলকাতা ।।
চুল পড়ে পড়ে টাক হয়ে গিয়েছে? সামনেই আবার পুজো শুনুন তাহলে চুলের যত্নে ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন ধরনের বীজ ৭ দিন ব্যবহার করে দেখুন একটাও চুল পড়বে না আর। কোন কোন বীজ কীভাবে ব্যবহার করতে হবে জানুন। কোনও কিছুই করে চুল পড়া থামাতে পারছেন না? এই টিপস টা ৭ দিন ফলো করে দেখুন তাহলে। রোজকার খাবারে এমন সবজি, শস্যদানা রাখুন। তাতেই চুলের সব সমস্যা উধাও হবে।
তিসির বীজ চুলের গঠন মজবুত করে চুল পড়ার সমস্যা কমায়। এছাড়াও চুলের গ্রোথেও সাহায্য করে। হেয়ার ফলিকলকে ভালো রাখতে সাহায্য করে এই বীজ। তিলের বীজ চুলের জন্য ভীষণই ভালো এখানে থাকা ভিটামিন সি এবং ফ্যাটি অ্যাসিড চুলকে ভালো রাখে। চুল পড়া আটকায় তিলের তেল যদি স্ক্যাল্প ম্যাসেজ করেন তাহলে চুলের রুক্ষ, শুষ্ক ভাব দূর হয়। টাক থেকে চুল গজাতেও সাহায্য করে। রোজ রাতে তিলের তেল স্ক্যাল্পে লাগিয়ে ভালো করে ম্যাসাজ করতে পারেন বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
দেখুন আর কোন কোন বীজ খেলে আপনি উপকার পাবেন। কোন বীজ কীভাবে ব্যবহার করলে চুল পড়া কমবে ? সূর্যমুখীর বীজে ভরে রয়েছে ভরপুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এটা চুলের জন্য উপকারী আপনি যদি চুল পড়া কমাতে চান তাহলে সূর্যমুখীর বীজ দিয়ে তেল ফুটিয়ে সেটা দিয়ে স্ক্যাল্প ম্যাসাজ করতে পারেন। এই তেল দিয়ে ম্যাসাজ করার পর অবশ্যই শ্যাম্পু করে নিতে হবে।কুমড়োর বীজে রয়েছে ভরপুর মিনারেল। এখানে জিঙ্ক থেকে শুরু করে ভিটামিন এ, বি, সি, কপারের মতো জরুরি মিনারেল আছে। আপনার চুল যদি ভীষণ পাতলা হয় তাহলে এটিকে ব্যবহার করতে পারেন।
এই বীজ চুলকে যেমন ঘন করে তেমনই এটা চুলের ঔজ্জ্বল্য ফেরায়। ব্যবহার করতে পারেন কালোজিরে
যা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে ভরপুর কালোজিরের অ্যান্টিফাঙ্গাল গুণ মাথার ত্বকে কোনও রকম সংক্রমণ হলে তা আটকায় চুলের গোড়া মজবুত হয়। নারকেল তেলের মধ্যে কালোজিরে ফুটিয়ে সেই তেল ঠান্ডা করে মাথার ত্বকে মালিশ করতে পারেন। ভাল জামাকাপড়ের সঙ্গে চুল বাঁধার কায়দাতেও আনতে হবে বদল। কিন্তু চুল থাকলে তবে তো কায়দা হবে। শারীরিক সমস্যা বা মানসিক চাপও চুল পড়ার কারণ। এ ছাড়াও দূষণ, বাতাসে আর্দ্রতার কারণেও বেহাল দশা চুলের। যত দিন যাচ্ছে, ততই কমছে চুলের গোছ। পুজোর আগে চুলের একটু যত্ন না নিলেই নয়। এই টিপসেই চুলের সৌন্দর্য ফিরতে পারে আপনার। বলছেন বিশেষজ্ঞরাও।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম