।। প্রথম কলকাতা ।।
জি-টোয়েন্টি সম্মেলনে অংশ নিতে ভারতে এসেছেন প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাকে বলা হয় বিশ্বের অন্যতম ক্ষমতাধর নারী তার সম্পত্তির পরিমাণ কত জানেন মাস গেলে কত টাকা বেতন পান? শেখ হাসিনাকে বিশ্বের ক্ষমতাধর নারী বলা হচ্ছে কেন?
দিল্লিতে এসেছেন শেখ হাসিনা তার জন্য করা হয়েছে এলাহী আয়োজন ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং শেখ হাসিনার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক। ভারতের সাথে দক্ষিণ এশিয়ার এটি প্রথম টি-টোয়েন্টি শীর্ষ সম্মেলন যেখান থেকে একমাত্র আমন্ত্রণ পেয়েছে বাংলাদেশ আর এই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে এ বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় এবং ধনী রাজনীতিবিদদের মধ্যে রাজনীতিবিদ বলে মনে করা হয়। ফলস ম্যাগাজিন এর 2022 সালের বিশ্বের শীর্ষ ৫০ জন ক্ষমতাধর নারীদের তালিকায় রয়েছেন তিনি। শেখ হাসিনা এখন বিশ্বের ৪২ তম প্রভাবশালী নারী।
জন্ম ও ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর ঢাকার টুঙ্গিপাড়া উপজেলায়। এবিপি রিপোর্ট বলছে, ২০২৩ এর একই জুন পর্যন্ত শেখ হাসিনার মোট সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ৫ মিলিয়ন ডলার। বেতন কত বার্ষিক আই বা কত প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুবিধায় ঠিক কোন কোন স্পেশাল সুবিধা পেয়ে থাকেন? বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে এর রিপোর্ট অনুযায়ী, অন্যান্য সরকারি চাকরিজীবীর মতই মাস গেলে মোটা টাকা মাস গেলে বেতন পান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এছাড়া, উপরন্তু রয়েছে প্রচুর সুযোগ সুবিধা। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের কাছ থেকে প্রতি মাসে প্রাণ এক লক্ষ 15 হাজার টাকা। এছাড়াও রয়েছে যাতায়াত খরচ মাসিক ভাড়া ডেইলি অ্যালাউন্স কূটনৈতিক পাসপোর্ট ইন্সুরেন্স সুবিধা টেলিফোন ব্যয় চিকিৎসা সেবা সহ প্রচুর সুবিধা।
প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীরা সাধারণত নির্বাচিত হওয়ার জন্যই প্রাণ একটা সরকারি বাসভবন নামে পরিচিত এই গণভবন সাজানো থেকে শুরু করে দক্ষ ভক্ষণ যাবতীয় খরচ বহন করে দেশটার সরকার। সুতাই নয় এই বাসস্থানের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে যত টাকাই খরচ হোক না কেন সেটা খাও কিন্তু সরকার দেয়। প্রধানমন্ত্রী চাইলেই যদি চান যে এই বাড়িতে তিনি থাকবেন না নাও থাকতে পারেন। চাইলে ইছুর কাছে না চাইলেই নিজের বাড়ি কিংবা অন্য কোথাও বাসা বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকতে পারেন তার জন্য পাবেন মোটা অংকের টাকা হিসাব অনুযায়ী বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর হাউসরেন্ট অ্যালাউন্স প্রতিমাসে এক লক্ষ টাকা।
যদি তিনি নিজের বাড়িতে থাকেন তাহলে সরকারি টাকায় সেই বাড়ি অত্যাধুনিক বিলাসবহুল করে সাজিয়ে দেওয়া হবে। অর্থাৎ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যেখানেই থাকুক না কেন সেখানে থাকার সমস্ত ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করবে দেশটা সরকার তা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে কোন কিছু নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। সারা বছর তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে স্পেশাল ফোর্সের সদস্যরা। বাংলাদেশের মধ্যে এতিমের টেনে যখন যেখানেই যান না কেন তার জন্য ব্যবস্থা রয়েছে একটা বিলাসবহুল রেলওয়ে কোচ সেখানে তিনি তার পরিবারের সদস্যের সঙ্গে বিনামূল্যে যাতায়াত করতে পারে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী অসুস্থ হলে তার পিছনে ব্যয় করা অর্থ দের দেয়া হবে সরকারি তর সরকারি কোষাগড় থেকে।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম