।। প্রথম কলকাতা ।।
Lipstick: লিপস্টিক না মেখে বাইরে বেরোতেই পারেন না? ঠোঁটের রংয়ে কালচে ভাব আসতে থাকলে সাবধান হন। লিপস্টিক লাগানো আদৌ ভালো না খারাপ? ঠোঁটের যত্নে এই নিয়মগুলো মানুন রোজ নাহলে ক্যানসারেও ভুগতে হতে পারে। যত দামী লিপস্টিক ব্যবহার করুন না কেন লিপস্টিক তৈরিতে যে ধরনের রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়, তা ঠোঁটের জন্য মোটেও ভাল নয়।
বিশেষজ্ঞরা কী বলছে জানুন। বেশিরভাগ ম্যাট লিপস্টিক ঠোঁট ভীষণ শুষ্ক করে দেয়। যাঁদের ড্রাই স্কিন তাঁদের জন্য এই লিপস্টিক সত্যিই ক্ষতিকর। বিশেষ কোনও অনুষ্ঠানের জন্য বিশেষ কোনও শেড। এত কিছুর মধ্যে তাঁরা ঠোঁটের স্বাস্থ্যের কথা একবারও ভাবেন কি? লিপস্টিকে তার উপাদানগুলি লেখা থাকে যদি দেখেন যে সেই লিপস্টিকে থ্যালেট আছে তাহলে সেটা কিনবেন না।অনেক ব্র্যান্ডই লিপস্টিকে লেড বা সিসা ব্যবহার করে।এটি একটি বিষাক্ত পদার্থ যা ক্যানসারেরও কারণ হতে পারে। সংবাদমাধ্যমে এমন তথ্য দাবি করছেন বিশেষজ্ঞরা।
তাহলে কি লিপস্টিক ব্যবহার বন্ধ করে দিতে হবে? একেবারেই নয়। লিপস্টিকের রঙ যত ঘন হয় তার অর্থ এতে তত বেশি করে হেভি মেটালস আছে। তাই লিপস্টিকের হাল্কা শেডই ভাল। এখন না না কোম্পানি হার্বাল বা ভেষজ লিপস্টিক বার করছে। এগুলো ব্যবহার করুন। সাথে মানুন আরও কয়েকটা নিয়ম। প্রতিদিন সকালে উঠে ঠাণ্ডা জল দিয়ে ঠোঁট পরিষ্কার করে নিন তাতে লিপস্টিক পরলেও ঠোঁটে ক্ষতি কম হবে। ঠোঁট যাতে না ফেটে যায় সেইজন্য রোজ রাতে ঘুমোনোর আগে ক্রিম লাগান। যেসব লিপস্টিকে শিয়া বাটার, জোজোবা অয়েল বা ক্যাস্টর অয়েল আছে সেগুলো বেছে নিন এতে ঠোঁট নরম থাকবে আপনার।
এমন অনেকেই রয়েছেন, যাঁরা হালকা রঙের লিপস্টিক মাখতে পছন্দ করেন।আাবার অনেকে ডার্ক কালার ছাড়া পরেন না। তাদের যদি ঠোঁটের সমস্যা শুরু হয় চিকিৎসকদের পরামর্শ নিন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন কারও যদি আগে থেকেই ঠোঁটের সমস্যা থাকে, সে ক্ষেত্রে পুরোপুরি লিপস্টিককে দায়ী করা যায় না।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম