।। প্রথম কলকাতা ।।
Bangladesh Rohingya Crisis: বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড: এ কে আব্দুল মোমেন (A. K. Abdul Momen) একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকের আয়োজন করেন। সেই বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, অর্গানাইজেশন অফ ইসলাম কর্পোরেশন এবং অন্যান্য সদস্যরা। এই বৈঠকের মূল বিষয়বস্তু ছিল মায়ানমারের উপর সম্প্রতি চাপানো সংযুক্ত রাষ্ট্র সুরক্ষা পরিষদের প্রস্তাব এবং রোহিঙ্গা সঙ্কট (Rohingya Crisis) বিষয়ে পূর্বে অন্যান্য মহাসভার প্রস্তাবগুলি।
বাংলাদেশের মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন বিস্থাপিত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবর্তনে যে গতিরোধ করা হয়েছে তার নেতিবাচক প্রভাব দেখতে পাওয়া যাচ্ছে । সেই প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশের ওপরে। তাঁর কথায়, বাংলাদেশ (Bangladesh) এমনিতেই একটি ছোট দেশ। সেখানে উচ্চ জনসংখ্যা এবং দেশের নিজস্ব কিছু গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা এমনিতেই রয়েছে। বিগত কয়েক বছর ধরে প্রায় ১২ লক্ষ বিস্থাপিত রোহিঙ্গার বাংলাদেশে বসবাস একেবারেই এড়িয়ে যাওয়ার মতো বিষয় নয়।
তিনি এতদিন ধরে প্রায় ১.২ বিলিয়ানের থেকেও বেশি রোহিঙ্গাদের সব রকম আবশ্যিক মানবিক সহযোগিতা প্রদানের জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন নিউইয়র্কের সংযুক্ত রাষ্ট্রের বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মোঃ আব্দুল মুহিথ। মায়ানমার সরকারের সহিংস নির্যাতন থেকে বাঁচতে ২০১৭ সালে প্রায় কয়েক লক্ষ্য রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেয়। বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির গুলিতে সাম্প্রতিক জনসংখ্যা উপচে পড়ার কারণে তার পরিকাঠামোয় যে চাপ সৃষ্টি হচ্ছে একথা জাতিসংঘের ৭৩ তম সাধারণ অধিবেশনে জানিয়েছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। এবার রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের বিষয়টি নিয়ে আবারও একবার আলোচনা বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম