।। প্রথম কলকাতা ।।
Bangladesh President: আগেই জমা দেওয়া হয়েছিল রাষ্ট্রপতি (President) পদের মনোনয়ন পত্র। তারপর অপেক্ষার পালা। যদিও কমবেশি সবাই জানতেন বাংলাদেশের (Bangladesh) ২২তম রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন সাহাবুদ্দিন চুপ্পু (Shahabuddin Chuppu)। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মোঃ সাহাবুদ্দিন চুপ্পু গতকাল রাষ্ট্রপতি পদের জন্য মনোনয়ন জমা দেন নির্বাচন ভবনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের কাছে। এবার প্রকাশ্যে এল চূড়ান্ত ফলাফল।
বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়নের জন্য রাষ্ট্রপতি পদের জন্য মনোনয়ন জমা দেওয়া হয়েছিল ১২ই ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ রবিবার। সাহাবুদ্দিন চুপ্পু পেশায় আইনজীবী। এছাড়াও বর্তমানে তিনি আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য। এর আগেও জেলা সিনিয়র দায়রা জজ এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। স্বাধীনতা সংগ্রামী আন্দোলনের সঙ্গেও তিনি যুক্ত ছিলেন। এছাড়াও যুক্ত ছিলেন ১৯৭১ সালে পাবনা জেলার স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সঙ্গে। মুক্তিযুদ্ধে তিনি প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার ঘটনার পর তিনি প্রায় তিন বছর কারাগারে বন্দি ছিলেন।
বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী, তিনি রাষ্ট্রপতি পদ যেদিন থেকে গ্রহণ করবেন সেই তারিখ থেকে পরবর্তী পাঁচ বছর তিনি সেই পদে অধিষ্ঠিত থাকবেন। এর আগে ২০১৮ সালের ২৪ এপ্রিল মো. আব্দুল হামিদ রাষ্ট্রপতি পদে কার্যভার গ্রহণ করেছিলেন। তার পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হবে ২৩শে এপ্রিল। দেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের নিয়ম অনুযায়ী, যখনই রাষ্ট্রপতির মেয়াদ শেষ হবে সেদিন থেকে অন্তত ৬০ থেকে ৯০ দিনের আগে এই নতুন রাষ্ট্রপতির জন্য নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
যদি এক্ষেত্রে একক প্রার্থী থাকেন এবং তিনি যদি এই দাবি মনোনয়নের পর তা প্রত্যাহার না করেন তাহলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তিনি নির্বাচিত ঘোষিত হবেন। ২০২৩ এর ১৩ই ফেব্রুয়ারি সোমবার বাংলাদেশের প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচনী কর্তার কার্যালয় তরফ থেকে একটি ঘোষণা করা হয়। যেখানে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল জানান, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচনের জন্য জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, দাখিলকৃত মনোনয়নপত্র পরীক্ষার পর মাত্র একজনের মনোনয়ন বৈধ থাকায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচন আইন অনুযায়ী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হলেন মোঃ সাহাবুদ্দিন। মুক্তিযুদ্ধের পর থেকেই বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের কাছে সাহাবুদ্দিনের বিশেষ জনপ্রিয়তা রয়েছে। তিনি বাংলাদেশের রাজনৈতিক মহলে পরিচিত চুপ্পুভাই নামে
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম