রাজ্যের বিধায়কদের কাছে পৌঁছনো অত কঠিন নয়, ওয়েব সিরিজ দেখে ট্যুইট সাংসদ মিমির

।।প্রথম কলকাতা।।
সদ্য মুক্তি পেয়েছে একটি হিন্দি ওয়েব সিরিজ বিধায়কজী। আর সেই নিয়েই ট্যুইট করলেন যাদবপুরের সাংসদ মিমি চক্রবর্তী।না শুধুই প্রশংসামূলক ট্যুইট নয় রাজনৈতিক ট্যুইটও বটে। বিধায়কজী সিরিজে দেখানো হয়েছে গ্রাম পঞ্চায়েতের কাছে পৌঁছতে কসরত করতে হচ্ছে গ্রামের প্রধান, উপপ্রধান এবং পঞ্চায়েত সচিবকে। এই নিয়েই ট্যুইট করেছেন মিমি।
I have been watching a series on Gram panchayat whr normal villagers can’t reach the MLA neither the gram pradhan can 4 an essential road that needs to be done.
— Mimi chakraborty (@mimichakraborty) June 23, 2022
But just wanted to say in our state the MLAs and the MPs nd all party leaders reach out to ppl directly.#DwareSarkar
মিমি ট্যুইট করে লিখলেন, ‘সম্প্রতি গ্রাম পঞ্চায়েত নিয়ে একটি সিরিজ দেখছিলাম, যেখানে এলাকার বিধায়কের কাছে সরাসরি পৌঁছতে পারেন না গ্রামের সাধারণ মানুষ। এমনকি গ্রামের প্রধানেরও অত ক্ষমতা নেই যে কেবল একটি প্রয়োজনীয় রাস্তা বানানোর জন্য আবেদন জানায়। আমি কেবল এটাই বলতে চাই, আমাদের রাজ্যে বিধায়ক, সাংসদ বা কোনও রাজনৈতিক দলের নেতারা, কেউই এমন নন। তাঁরা সরাসরি মানুষের দরজায় পৌঁছে যান।’ লেখার শেষে হ্যাশট্যাগ দিয়ে লিখলেন, ‘দুয়ারে সরকার’।
এই প্রসঙ্গে উল্লেখ্য মিমি কোন সিরিজের নাম নেননি। কিন্তু তার ট্যুইট থেকে এ কথা বুঝতে বাকি নেই যে তিনি কোন সিরিজটি দেখতে গিয়ে এ কথা বললেন। মানুষকে ভরসা দেওয়ার জন্য তাই রাজ্য সরকারের ‘দুয়ারে সরকার’ প্রকল্পের সুবিধার কথা মনে করে দিলেন সাংসদ-অভিনেত্রী।
ওই সিরিজটিতে দেখানো হয়েছে যে বিধায়কের কাছে পৌঁছতে কসরত করতে হচ্ছে গ্রামের প্রধান, উপপ্রধান এবং পঞ্চায়েত সচিবকে। শুধু তাই নয় তার সঙ্গে কথা বলার জন্য সঙ্গে করে লাউ অথবা কাঁঠাল নিয়ে গিয়ে বিধায়ককে খুশি করতে হচ্ছে প্রধানকে।প্রধানের আর্জি একটাই গ্রামের রাস্তার অবস্থা খুব খারাপ। সেটি ঠিক করার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ চাই গ্রাম প্রধানের। গ্রামের মানুষের জন্য এইটুকু করতে চেয়েছিল প্রধান। কিন্তু তার এই আর্জির জন্য অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। আর এই নিয়েই ট্যুইট মিমির।
খবরে থাকুন, ফলো করুন আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ায়
সব খবর সবার আগে, আমরা খবরে প্রথম